কলকাতা: মদনের সঙ্গে হৈমন্তীর পুরনো ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। তবে তা বিশেষ আমল দিচ্ছেন না তিনি। কামারহাটির বিধায়কের দাবি, তিনি হৈমন্তী বলে কাউকে চেনেন না। কুন্তল বা গোপালের সঙ্গেও তাঁর পরিচয় নেই। বলে দেন, প্রতিদিনই বিভিন্ন মিটিং, মিছিল, অনুষ্ঠানে তাঁর সঙ্গে বহু নারী ছবি তোলেন। তিনিও সেই আবদার রাখেন। কিন্তু ছবি তোলার আগে কথা বলে তাঁর বিষয়ে তথ্য জোগাড় করা তো সম্ভব নয়।
মদন মিত্রর কথায়, ‘‘অনেকেই আমার সঙ্গে ছবি তুলে বাঁধিয়ে রাখে। যেমন রবীন্দ্রনাথের ছবি বাঁধিয়ে রাখে। এতে অসুবিধা কোথায়?’’ এরপরই যোগ করেন, ‘‘ছবিটা যে আমার, তা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। আমি কলেজ জীবন থেকেই দেখেছি আমার ছবি বেরলেই ভাইরাল হয়। উত্তমকুমারের ছবি যেমন স্টুডিয়োয় ঝোলানো থাকে, তেমন আমার সঙ্গে ছবি তুললেই ভাইরাল। মেয়েদের একটু ফর্সা দেখতে হলেই আমার সকলকে একই রকম লাগে। আলাদা করে বুঝতে পারি না। তার পর ভুলে যাই কোথায় দেখেছি।’’
মদনের সাফ কথা, “ছবি তোলার আগে তো তাহলে বলতে হয়, একটু বসুন, কথা বলুন, বাবার পরিচয় জানান। একজন মহিলাকে এর চেয়ে বেশি তো জিজ্ঞেস করা যায় না।”এই ছবি যে তাঁরই, তা অস্বীকার করেননি মদন। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতার মন্তব্য, ‘‘ছবিটা যে আমার, তা তো পরিষ্কার ভাবেই দেখা যাচ্ছে। আমি কলেজ জীবন থেকেই দেখেছি আমার ছবি বেরোলে এমনিই ভাইরাল হয়। যেমন উত্তমকুমারের ছবি স্টুডিয়োয় ঝোলানো থাকে। তেমনই আমার সঙ্গে ছবি তুললেই তা ভাইরাল হয়। মেয়েদের একটু ফর্সা দেখতে হলেই আমার সকলকে একই রকম লাগে। আলাদা করে বুঝতে পারি না। তার পর ভুলে যাই কোথায় দেখেছি, কবে দেখেছি।"
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার যে ইনস্টাগ্রাম ৭৮ শতাংশ মহিলা ফলোয়ার। তার মধ্যে ৬৯ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ২৫। এরাই আমাকে ভোট দিয়ে জেতায়। এরাই সব সময় আমাকে খোঁজে। আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চায়।’’
আবীর ঘোষাল
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Haimanti Ganguly, Madan Mitra