বিসর্জনের মাঝেই হুড়মুড়িয়ে ঢুকল জল! এ কী করল ডিভিসি? রাজ্যসরকারের ক্ষোভের মুখে যা জানা গেল!

Last Updated:

বিসর্জনের সময় ডিভিসি-র জল ছাড়ায় রাজ্য-ডিভিসি দ্বন্দ্ব তীব্র, নবান্ন ও সেচ দফতর কড়া প্রশ্ন তুলেছে। নিম্নাঞ্চলে জল জমার আশঙ্কা! কী হবে এখন?

মমতার অভিযোগের কী জবাব ডিভিসি-র?
মমতার অভিযোগের কী জবাব ডিভিসি-র?
বিসর্জনের সময় জলাধার থেকে হঠাৎ অতিরিক্ত জল ছাড়ায় রাজ্য-ডিভিসি দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে। দুর্গাপুজোর বিসর্জন চলাকালীন ঘাটে ঘাটে ভিড় জমছে, আর সেই সময়েই ড্যাম থেকে জল ছাড়ায় প্রশ্ন তুলেছে রাজ্য সরকার।
সেচ দফতর সূত্রে খবর, মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারে এখনও জল ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। আরও তিন থেকে চার দিন সহজেই জল ধরে রাখা যেত বলে মনে করছে নবান্ন। তা সত্ত্বেও কেন হঠাৎ এত বিপুল পরিমাণ জল ছাড়া হল, তা নিয়ে কড়া প্রশ্ন তুলেছে রাজ্য।
advertisement
advertisement
মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারের জল এখনও পর্যন্ত বিপদসীমার ওপরে যায়নি। তারপরেও কেন পরিকল্পনা না করে ডিভিসি বিসর্জনের সময় এই জল ছেড়ে দিল?
ডিভিসির এই পদক্ষেপে প্রশাসনিক স্তরে ক্ষোভ ছড়িয়েছে। সেচ দফতরের সচিব ও নবান্নের শীর্ষ কর্তারা ইতিমধ্যেই ফোনে ডিভিসি অধিকর্তা ও উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন। ডিভিসিকে লিখিতভাবেও কড়া চিঠি দিয়েছে রাজ্য সরকার।
advertisement
ডিভিসির তরফে বিকেল পর্যন্ত সময় চাওয়া হয়েছে। জল ছাড়ার ফলে ঘাটে ঘাটে জলের পরিমাণ বাড়তে পারে। সেটা না ভেবে কেন আজই জল ছেড়ে দেওয়া হল—চিঠিতে সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।
ডিভিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে—
“বিকেল পর্যন্ত আমাদের সময় দিন। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।”
তবে বিসর্জনের সময় ডিভিসির জল ছাড়ার সিদ্ধান্তে সাধারণ মানুষ থেকে প্রশাসন—সবাই প্রশ্ন তুলছে। রাজ্যের অভিযোগ, এই অযাচিত পদক্ষেপ শুধু বিসর্জনকে ব্যাহত করছে না, একাধিক নিম্নাঞ্চলে জল জমার আশঙ্কাও তৈরি করছে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বিসর্জনের মাঝেই হুড়মুড়িয়ে ঢুকল জল! এ কী করল ডিভিসি? রাজ্যসরকারের ক্ষোভের মুখে যা জানা গেল!
Next Article
advertisement
'কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে...' চিংড়িহাটা মেট্রো মামলায় মন্তব্য আদালতের, খোলা মনে আলোচনায় বসার পরামর্শ রাজ্যকে
'কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে...' চিংড়িহাটা মেট্রো মামলায় মন্তব্য আদালতের
  • কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে তাহলে রাস্তায় গাড়ির চাপ কোনওদিনই কমবে না। চিংড়িহাটা মেট্রো প্রকল্প সংক্রান্ত মামলায় এমনটাই মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুজয় পালের। একইসঙ্গে রাজ্যকে খোলা মনে আলোচনায় বসার পরামর্শ দিয়েছে আদালত

VIEW MORE
advertisement
advertisement