CRIME NEWS: গলফগ্রিন খুনে তোলপাড় করা তথ্য... ঠিক কী ঘটেছিল? মৃতার মা যা জানালেন...

Last Updated:

স্থানীয় সূত্রে খবর, গলফগ্রীন থানার উল্টোদিকে চায়ের দোকান ছিল নাফিসা এবং তাঁর মায়ের। দু'জনে মিলেই দোকানটি চালাত। যে বাড়িতে তরুণী থাকতেন সেই বাড়িতেই খাটের নীচ থেকে দেহটি উদ্ধার করেছে কলকাতা পুলিশ। ওই বাড়িতে নাফিসা মায়ের সঙ্গে থাকতেন বলে জানা গিয়েছে।

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
কলকাতা: গলফগ্রিনে যুবতী খুনের ঘটনায় ৩৮ বছর বয়সী হরিদেবপুরের বাসিন্দার সাব্বির আলিকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে যে তিনি তাঁর অপরাধ স্বীকার করেছেন।
গলফগ্রিন কাণ্ডে পুলিশের সামনে ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য। একটি ক্যাফেতে কাজ করতেন মৃতা। মৃতার মা স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে কাজ করতেন। গতকাল ভোর পাঁচটা নাগাদ তাঁর মা চায়ের দোকানে চলে যান। সকাল সাড়ে নটা নাগাদ মৃতা সেই চায়ের দোকানে গিয়ে সকালের খাবার খেয়ে নিজের কাজের উদ্দেশ্যে চলে যান। কিছুক্ষণ পরে তাঁর মা যোগায়োগ করার চেষ্টা করলেও  যোগাযোগ করতে পারেননি।  সেই সময়ই খাটের তলা থেকে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। তারপরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে যে ধৃত তার অপরাধ স্বীকার করেছে। টাকা পয়সা চাওয়া নিয়ে ঝামেলা এবং সেখান থেকেই এই ঘটনার সূত্রপাত।
advertisement
advertisement
বুধবার গলফগ্রিনে উদ্ধার হয় তরুণীর গলাকাটা মৃতদেহ। এদিন সন্ধেয় গল্ফগ্রিন থানার পিছনের দিক থেকে এক তরুণীর গলাকাটা দেহ উদ্ধার করা হয়। তরুণীর বয়স ৩০, নাম নাফিসা খাতুন।
স্থানীয় সূত্রে খবর, গলফগ্রীন থানার উল্টোদিকে চায়ের দোকান ছিল নাফিসা এবং তাঁর মায়ের। দু’জনে মিলেই দোকানটি চালাত। যে বাড়িতে তরুণী থাকতেন সেই বাড়িতেই খাটের নীচ থেকে দেহটি উদ্ধার করেছে কলকাতা পুলিশ। ওই বাড়িতে নাফিসা মায়ের সঙ্গে থাকতেন বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
CRIME NEWS: গলফগ্রিন খুনে তোলপাড় করা তথ্য... ঠিক কী ঘটেছিল? মৃতার মা যা জানালেন...
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement