Dubai's Museum of the Future: আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর পর কেমন হবে জনজীবন? জানতে ইচ্ছে করে? ভবিষ্যতের ঝলক মিলবে দুবাইয়ের এই জাদুঘরে!

Last Updated:

গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে উদ্বোধন করা হয়েছিল এই জাদুঘরটি। যা দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।

আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর পর কেমন হবে জনজীবন? জানতে ইচ্ছে করে? ভবিষ্যতের ঝলক মিলবে দুবাইয়ের এই জাদুঘরে! (Photo: Collected/Instagram)
আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর পর কেমন হবে জনজীবন? জানতে ইচ্ছে করে? ভবিষ্যতের ঝলক মিলবে দুবাইয়ের এই জাদুঘরে! (Photo: Collected/Instagram)
দুবাই: নাম তার অ্যামেকা। অবিকল মানুষের মতো মুখ! এমনকী চাউনিটাও হুবহু এক! শুধু কি তা-ই? রীতিমতো বাক্যালাপও করে সে! অ্যামেকা আসলে বিশ্বের সবথেকে উন্নত হিউম্যানয়েড রোবট! বলা যায়, হিউম্যান-রোবোটিক্স প্রযুক্তির যুগান্তকারী আবিষ্কারের ফল সে। অ্যামেকার দর্শন পেলে যেতে হবে দুবাই। এখানকার ‘মিউজিয়াম অফ দ্য ফিউচার’-এ রাখা হয়েছে এই হিউম্যানয়েড রোবটটিকে।
গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে উদ্বোধন করা হয়েছিল এই জাদুঘরটি। যা দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। ফলে যাঁরা পরবর্তী কালে দুবাই ঘুরতে যাবেন, তাঁরা অবশ্যই এক বার ঢুঁ মারতে পারেন এই জাদুঘরে। প্রথম দর্শনেই একেবারে প্রেমে পড়ে যাওয়ার মতো সুন্দর করে বানানো হয়েছে ভবিষ্যতের জাদুঘরকে। আকাশছোঁয়া বড় বড় বিল্ডিংয়ের মাঝেই যেন সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে উপবৃত্তাকার আকৃতির এই জাদুঘরটি।
advertisement
advertisement
৩০,০০০ বর্গমিটার জায়গা জুড়ে থাকা রুপোলি রঙা এই ভবনটি নির্মাণ শিল্পের উদ্ভাবনের হদিশ দেয়। এখানেই শেষ নয়, জাদুঘরের বাইরের অংশ জুড়ে ঝলমলে রুপোলি রঙের উপর করা হয়েছে আরবীয় ক্যালিগ্রাফি। এর পাশপাশি দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের উক্তিও ফুটে উঠেছে দেওয়াল জুড়ে। যা ভবিষ্যতের সফরের প্রতীক। এর মধ্যে একটি উক্তিতে লেখা রয়েছে যে, “আমরা হয়তো একশো বছর ধরে বেঁচে থাকব না। কিন্তু আমাদের সৃজনশীলতার ফল আমরা চলে যাওয়ার পরেও থেকে যাবে।”
advertisement
আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল এই জাদুঘরে কোনও রকম পিলার নেই। এই জাদুঘরের ভিতরে পা রাখলেই বোঝা যাবে ভবিষ্যৎ বিষয়ক ধারণা এবং চিন্তাভাবনা। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় ‘ওএসএস হোপ’-এর কথা। মহাকাশে মানুষের বাড়ি কেমন হবে, সেই বিষয়ে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, এখানে এসে ২০৭১ সালে মানুষের জীবন কেমন হতে পারে, তার একটা স্পষ্ট ধারণা পাবেন দর্শনার্থীরা। আর একটা উল্লেখযোগ্য দ্রষ্টব্য বিষয় হল ‘দ্য হিল ইনস্টিটিউট’। দেখানো হচ্ছে যে, ২০৭১ সালে একটি প্রতিষ্ঠান থাকবে। আসলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সারা বিশ্ব জুড়ে পরিবেশের উপর যে প্রভাব পড়ছে, তা মেরামত করতে সাহায্য করবে এই প্রতিষ্ঠানটি। এখানেই শেষ নয়, বাচ্চাদের জন্যও রয়েছে আকর্ষণীয় স্থান – ‘ফিউচার হিরোজ’। এই প্রদর্শনী মূলত ছোটদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে।
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
Dubai's Museum of the Future: আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর পর কেমন হবে জনজীবন? জানতে ইচ্ছে করে? ভবিষ্যতের ঝলক মিলবে দুবাইয়ের এই জাদুঘরে!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement