Crime: স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া! রাগের মাথায় অজগরকে কামড় স্বামীর, পরের কাণ্ড মারাত্মক

Last Updated:

Crime: ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কেউ একজন পুলিশকে ফোন করে বলেন তাঁর অ্যাপার্টমেন্টের একটি ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুব ঝগড়া চলছে।

রাগের মাথায় অজগরকে কামড় দিল স্বামী
রাগের মাথায় অজগরকে কামড় দিল স্বামী
ফ্লোরিডা: স্ত্রীর সঙ্গে সামান্য ঝগড়ার জেরে বিষয়টি এতোদূর গড়াতে পারে, তা আন্দাজও করতে পারেননি কেউ।
অবাক করা একটি ঘটনা ঘটেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায়। ২২ বছর বয়সী এই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পারিবারিক কলহের জেরে একটি সাপকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এই ব্যক্তির নাম কেভিন জাস্টিন।
advertisement
নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কেউ একজন পুলিশকে ফোন করে বলেন তাঁর অ্যাপার্টমেন্টের একটি ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুব ঝগড়া চলছে। খবর পেয়ে পুলিশ সেই ফ্ল্যাটে চলে আসে। কিন্তু সেখানে পা রাখতেই চমকে ওঠে তারা। ফ্ল্যাটের বাইরে একটি অজগরের কাটা মাথা পড়েছিল। পুলিশও তা দেখে অবাক।
advertisement
পুলিশ দরজা খুলতে বললেও দু’জনের কেউই তা খোলেনি। এরপরই মহিলার চিৎকার শোনা যায়। ভিতর থেকে মহিলা চিৎকার করে বলেন, দয়া করে দরজা ভেঙে ভেতরে আসুন। এর পর পুলিশ লাথি মেরে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে।
পুলিশ আসার সঙ্গে সঙ্গে ওই যুবক লুকোনোর চেষ্টা করে। পরে পুলিশ তাকে ধরে ফেলে। এমনকী পুলিশকর্মীদের উপর হামলারও চেষ্টা চালায় সে।
advertisement
পরে পুলিশ জানতে পারে, ধৃত কেভিনের সঙ্গে তার স্ত্রীর ঝগড়া হচ্ছিল। সেই সময়ে রাগে কেভিন নিজের পোষ্য অজগরের উপর হামলা করে। দাঁত দিয়ে কামড়ে মাথা আলাদা করে দেয় অজগরটির। সংরক্ষিত প্রাণীকে হত্যা-সহ একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে কেভিনের বিরুদ্ধে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
Crime: স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া! রাগের মাথায় অজগরকে কামড় স্বামীর, পরের কাণ্ড মারাত্মক
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement