Hooghly News: বাবা গাছ কাটার কাজ করেন, মা গৃহবধূ, দারিদ্র্যকে সঙ্গী করে জয়ী খুদে তৃষা

Last Updated:

Hooghly News: রাজ্য স্তরে প্রাথমিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান আরামবাগের তৃষা

+
দারিদ্র্য

দারিদ্র্য নিত্য সঙ্গী, কিন্তু প্রতিভা নিয়ে পারফরম্যান্স

হুগলি: আরামবাগ মহকুমার নাম উজ্জ্বল করল তৃষা সিং। রাজ্য স্তরের প্রাথমিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করল। দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তৃতীয় স্থান অধিকার করে তৃষা। প্রাথমিক স্কুলের প্রতিযোগিতা চূড়ান্ত ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় শিলিগুড়িতে।জানা যায় তৃষা আরামবাগের মাধবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রানাহাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী।
অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসে তৃষা এই সাফল্য অর্জন করে। তৃষার বাবা গাছ কাটার কাজ করেন এবং মা চায়না সিং গৃহবধূ। তার এই সাফল্যে খুশি পরিবার সহ স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও গ্রামবাসীরা। তৃষার এই সাফল্যের কথা জানতে পেরে তৃণমূল কংগ্রেসের আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা যুব সভাপতি পলাশ রায় বাড়িতে গিয়ে সংবর্ধনা দিতে যান, তার সঙ্গে ছিলেন পঞ্চায়ের সমিতির কর্মদক্ষ কাকলি রায় বন্দ্যোপাধ্যায়৷
advertisement
advertisement
হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা তৃষার বাবা জানিয়েছেন তাঁরা দিন আনা দিন খাওয়া পরিবার। ছোট থেকে মেয়ের খেলাধুলা থেকে পড়াশুনা যাবতীয় সমস্তটাই জোগাড় করে দিতাম। মেয়ের এই সাফল্যের খুশি বলেই জানিয়েছেন।তার মা চায়না সিং বলে মেয়েরে সাফল্যে আমরা খুবই খুশি।স্কুলের শিক্ষক থেকে গ্রামবাসীরা সকলেই পাশে ছিল।
advertisement
অন্যদিকে স্কুলের শিক্ষক স্বরূপ কুমার সাঁতরা জানান রাজ্য স্তরে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অধিকার জন্য আমি খুবই গর্বিত। তিনি বলেন স্কুলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই জায়গায় পৌঁছেছে। তিনি চান প্রত্যেকটি গ্রাম থেকে উঠে আসুক প্রতিভা এবং মুখ উজ্জ্বল করুক।
advertisement
এই বিষয়ে তৃণমূলের যুবনেতা পলাশ রায় বলেন এটা একটা গর্বের বিষয়। আরামবাগ তথা মাধবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে এবং রানাহাট প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী রাজ্যস্তরের প্রাথমিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে আরামবাগ মহকুমা ও গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করেছে। ছোট্ট তৃষার এই সাফল্যের খুশির জোয়ার মহকুমা জুড়ে।
Suvojit Ghosh
view comments
বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: বাবা গাছ কাটার কাজ করেন, মা গৃহবধূ, দারিদ্র্যকে সঙ্গী করে জয়ী খুদে তৃষা
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement