Hooghly: ২২ বছরেই ১৭ টি চাকরি পেয়ে নয়া নজির হুগলি এইচ.ই.টি.সি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রের!
- Published by:Soumabrata Ghosh
Last Updated:
বয়স মাত্র ২২ বছর এর মধ্যেই ১৭ টি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে পেয়েছেন চাকরির অফার। বালি ঘোষপড়ার বাসিন্দা অরিজিৎ চুঁচুড়া হুগলির ইঞ্জিনিয়ার এন্ড টেকনোলজি কলেজের ছাত্র।
#হুগলি: বয়স মাত্র ২২ বছর এর মধ্যেই ১৭ টি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে পেয়েছেন চাকরির অফার। বালি ঘোষপড়ার বাসিন্দা অরিজিৎ চুঁচুড়া হুগলির ইঞ্জিনিয়ার এন্ড টেকনোলজি কলেজের ছাত্র। কম্পিউটার সাইন্স- এ স্নাতক করেই কলেজ ক্যাম্পাসিং থেকে ১৭ টি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির গড়লেন এই কৃতি ছাত্র। সম্প্রতি যাদবপুরের কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র বিশাখ মন্ডলের প্রায় দু কোটি টাকা বার্ষিক বেতনের চাকরি পাওয়ার খবর সামনে আসে। এর পরই আবারও কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্র অরিজিৎ এর বড় সাফল্য। গত দু'মাসে ১৭ টি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানীতে ক্র্যাক করে। অবশেষে ব্যাঙ্গালোরের একটি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন তিনি। করোনা অতিমারির জন্য গত দু'বছর একাধিক সেক্টরে চাকরির আকাল তৈরি হয়। বহু সংস্থা তাদের কর্মী ছাঁটাই শুরু করে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু হওয়ার পর আবার বিভিন্ন সেক্টরে কাজের সুযোগ তৈরী হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোতে বন্ধ থাকা ক্যাম্পাসিং শুরু হয়েছে।
অনলাইন ক্যাম্পাসিং থেকে সরাসরি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ শুরু হয়। অরিজিৎ জানান, কম্পিটার সায়েন্সের মূল বিষয় হল প্রোগ্রামিং। যেটা খুব ভালো করে শিখতে পারায় চাকরি পেতে সুবিধা হয়েছে। প্রত্যেকটা বিষয় খুব ভালোভাবে পড়ায় মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী গুলো ক্র্যাক করতে সাহায্য করেছে। কোভিডের কারনে ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গুলোতে কর্মহীন হয়েছে বহু মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অভিনব জন্মদিন পালন প্রাথমিক স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের!
এখন তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো থেকে সেই অভাব পূরন করতে চাইছে তারা।তাই সার্ভিস বেস্ট কোম্পানী গুলো নিয়োগ শুরু করেছে। কোভিডের সময় যে পরিস্থিতি ছিল তার পরিবর্তন হতেও শুরু করেছে। আইটি ইঞ্জিনিয়ার যারা তাদের সামনে অনেক সুযোগ আছে। তিনি আরো জানান, তাদের কলেজ থেকে আরও কয়েকজন ছাত্র উইপ্রো, টিসিএস, ইনফোসিস, এক্সেঞ্চার, বাইজুস এর মত কোম্পানিতে চাকরি পেয়েছেন।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক! সহকর্মীর গুলিতে মৃত্যু কর্তব্যরত আরামবাগের সেনা জওয়ানের
কলেজ অধ্যক্ষ ডঃ স্মিতধী গাঙ্গুলী বলেন, করোনার জন্য অনেকের চাকরি চলে গেছে এটা ঠিক। তবে আমাদের কলেজের পড়ুয়াদের চাকরির সুযোগ এসেছে। কলেজ বন্ধ থাকার সময় অনলাইনে পাঠ এবং প্র্যাকটিক্যাল ঠিকমত করানো হয়েছে।পড়ুয়াদের প্রশিক্ষণ এবং চাকরির ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হয়েছে।
advertisement
Rahi Haldar
view commentsLocation :
First Published :
July 02, 2022 9:41 PM IST