Bidisha De Majumder Death: বিশ্বাস করে ভালোবেসেছেন, ঠকেছেন বিশ্বাস করে! আত্মহত্যা কেন? বিদিশার মৃত্যুতে প্রশ্ন

Last Updated:

Bidisha De Majumder Death: ছোট্ট একটু না পাওয়া এবং তার থেকে অবসাদ। মানসিক অবসাদ বাড়ছে শিশু থেকে যুবক-যুবতীদের। সেই অবসাদ টেনে নিয়ে যাচ্ছে আত্মহত্যার দিকে। প্রয়োজন সামাজিক অনুশীলনের! বিদিশার মৃত্যুতে উঠছে নানা প্রশ্ন!

#কলকাতা:   পঞ্চাশোর্ধ অভিষেক দে মজুমদার। হাতে পাটের কাঠিতে আগুন জ্বালিয়ে মেয়ের মুখাগ্নি করছেন শ্মশানে। চোখ দুটো ভিজে গেলেও তার মধ্যে মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে প্রতিজ্ঞা, দোষীর শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।মেয়ে বিদিশা দে মজুমদার। গতকাল বাগুইহাটির ফ্ল্যাটে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। এখনো পর্যন্ত ২১ বছর বয়স পূর্ণ হয়নি মেয়ের। বড় সাধ ছিল নামী মডেল হবে। ইদানিংকালে ডাক আসছিল বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সংস্থা থেকে। সেই জন্য কাকিনাড়া টালিখোলা বাড়ি থেকে কাজের সুবিধার জন্য বাগুইহাটিতে আর তিনজন বন্ধুর সঙ্গে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিল।
আজ বিকেল পাঁচটা নাগাদ বিদিশার দেহ সাদা কাপড়ে মোড়া মৃতদেহবাহি গাড়িতে করে টালিখোলা বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো। পাড়া-প্রতিবেশী থেকে আরম্ভ করে আত্মীয়-স্বজন সবার চোখে জল। পম্পা বারে বারে অজ্ঞান হয়ে পড়ছিল।  ওর মডেল সহকর্মী দিয়া দাস, জিয়া চ্যাটার্জী, নেহা জয়সোয়ালরা কান্নায় ভেঙে পড়ে। তাদের দাবি বিদিশার প্রেমিক অনুভব বেরা বিদিশাকে শারীরিক-মানসিকভাবে ব্যবহার করেছে। যার ফলে এর আগেও দু'বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল।বিদিশা জেনে গেছিলো অনুভবের একাধিক মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। ইদানিংকালে অনুভব কোনভাবে বিদিশাকে সহ্য করতে পারছিল না।
advertisement
advertisement
দিয়া তাঁর ফোনের হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ খুলে দেখাচ্ছিলো, মৃত্যুর আগে বিদিশা বারেবারে বলে গেছে। অনুভবের ভাগ কাউকে দিতে পারবে না।সেই ক্ষোভে রীতিমত মানসিক বিষাদে পড়ে যায় ও।যার পরিণতি আজ আত্মহত্যা।   অন্যান্য মডেল সহকর্মীরা প্রত্যেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েছে।তাদের দাবি,বিদিশার বাবা থানায় অনুভবের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করলে তারা সবাই প্রমাণ সহ সাক্ষী দেবেন। প্রত্যেকে অনুভবের শাস্তি চায়। অনুভবের সঙ্গে যোগাযোগ করলে,তিনি একেবারে নির্দোষ বলে এড়িয়ে যায়।তিনি দাবী করেন বিদিশা আগে থেকেই মানসিক অবসাদ-গ্রস্থ ছিল।তিনি এও জানান ,বিদিশাকে কোনো দিন 'আই লাভ ইউ ' কথাটা বলেনি। তবে বিদিশার বাবা অনুভবের বিরুদ্ধে শুক্রবার লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে চলেছে নাগেরবাজার থানায়।
advertisement
SHANKU SANTRA
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Bidisha De Majumder Death: বিশ্বাস করে ভালোবেসেছেন, ঠকেছেন বিশ্বাস করে! আত্মহত্যা কেন? বিদিশার মৃত্যুতে প্রশ্ন
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement