Joint Entrance|| Bankura News: জয়েন্টে ভাল ফলের রহস্য কী? সব জানালেন রাজ্যে অষ্টম বাঁকুড়ার সাগ্নিক
- Reported by:NILANJAN BANERJEE
- hyperlocal
- Published by:Sayani Rana
Last Updated:
দিনে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করতেন সাগ্নিক । তিনি মনে করেন অধ্যাবসায়ের সঙ্গে প্র্যাকটিস করলেই জয়েন্টে সফলতা পাওয়া খুবই সহজ।
বাঁকুড়া: এডুকেশনাল হাব বাঁকুড়ার রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষাতেও তাক লাগানো রেজাল্ট। বাঁকুড়া জিলা স্কুলের ছাত্র সাগ্নিক নন্দী গোটা রাজ্যের মধ্যে জয়েন্টে অষ্টম স্থান অধিকার করেছেন। উচ্চমাধ্যমিকে পিওর সায়েন্স নিয়ে চমৎকার রেজাল্ট করেছিল সাগ্নিক। ভবিষ্যতে আইআইটি খড়গপুর থেকে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়ার ইচ্ছা রয়েছে তাঁর।
গল্পের বই পড়তে ভালোবাসে সাগ্নিক কিন্তু প্রস্তুতির সময় খুব একটা সময় হয়ে ওঠেনি গল্পের বই পড়ার। রাজ্যের জয়েন্টে অষ্টম রাঙ্ক করলেও সাগ্নিক জানায় তার মূল লক্ষ্য মেন্স এন্ড অ্যাডভান্স। আপাতত এডভান্সের প্রস্তুতি নিতেতেই সে ব্যস্ত। কৃতি ছাত্র সাগ্নিক বলেন ঘড়ি ধরে এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর করা প্র্যাকটিস করতে হবে। সময়কে আয়ত্তে না আনতে পারলে পরীক্ষার হলে খুব একটা সাফল্য আসবে না। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করতেন সাগ্নিক । তিনি মনে করেন অধ্যাবসায়ের সঙ্গে প্র্যাকটিস করলেই জয়েন্টে সফলতা পাওয়া খুবই সহজ।
advertisement
advertisement
সাগ্নিকের বাবা আনন্দ রঞ্জন নন্দী বলছেন এখনও অব্দি যা যা ভেবেছিলেন এবং যা যা চেয়েছিলেন ঠিক তাই তাই ঘটেছে তার ছেলে ছাত্র জীবনে। এখন শুধু অপেক্ষা মেন্সের। সেখানেও ভাল ফল হলে হলে আরও খুশি হবেন তিনি। সাগ্নিকের সফলতার খবর পেয়ে তাঁর মা মন্দিরা নন্দী জানান যে এতটা ভাল ফল হবে তিনি তা আশা করেননি।
advertisement
কঠিন অধ্যাবসায় দিয়ে সাগ্নিকের এই জয়েন্টের সাফল্য পুরো বাঁকুড়াতে এনেছে আনন্দের জোয়ার। বাঁকুড়া জেলা স্কুলের ছাত্র ও সাগ্নিক নন্দীর বাবা-মা ছাড়াও পাড়া-প্রতিবেশীরা পর্যন্ত এই খুশির ভাগ নিতে দেখা করতে আসেন সাগ্নিকের সঙ্গে। অধ্যাবসায়ের সঙ্গে কনসেপ্ট ক্লিয়ার রেখে প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পড়াশোনা করে এক প্রকার সাফল্য ছিনিয়ে এনেছে বাঁকুড়ার সাগ্নিক।
advertisement
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
May 27, 2023 11:54 AM IST









