মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগেও কোটি টাকা আয় করা যায়, জেনে নিন ৫ বড় সুবিধা!

Last Updated:

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন নেই। মাত্র ১০০ টাকা দিয়েই শুরু করা যায়।

#নয়াদিল্লি: ব্যাঙ্কে সুদের হার ক্রমশ কমছে। সঙ্গে বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তাই স্রেফ সঞ্চয়ের উপর আর ভরসা করতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। বরং রোজগারের সঙ্গে সঠিক বিনিয়োগ জীবনযাত্রায় নতুন দিশা দেখাতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে রমরমিয়ে চলছে মিউচুয়াল ফান্ড (Mutual Fund)। সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (SIP) মাধ্যমে বিনিয়োগে মেয়াদ শেষে মিলছে মোটা টাকা। তবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে ৫টি জিনিস মাথায় রাখতেই হবে।
১০০ টাকা দিয়েই বিনিয়োগ শুরু
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন নেই। মাত্র ১০০ টাকা দিয়েই শুরু করা যায়। অনেক মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে মাত্র ১০০ টাকায় মাসিক এসআইপি-তে বিনিয়োগ করা যায়। কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করে তাহলে চক্রবৃদ্ধি হারে আয়ের সুবিধে আছে। এমন অনেক ফান্ড আছে, যেখানে মাসিক বিনিয়োগে কোটি কোটি টাকা আয় করা সম্ভব।
advertisement
advertisement
প্রচুর বিকল্প
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের প্রচুর বিকল্প ক্যাটাগরি রয়েছে। কেউ সোনায় বিনিয়োগ করতে চাইলে নির্দিষ্ট তহবিল রয়েছে। আবার স্থায়ী আমানতের জন্য ঋণ তহবিল, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করতে চাইলে ইনফ্রা তহবিল আছে। বিনিয়োগের প্রক্রিয়াও সহজ। ইদানীং মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ রয়েছে। তাঁর মাধ্যমে ঠিকানা, পরিচয় পত্রের প্রমাণ দিয়ে সহজেই বিনিয়োগ শুরু করা যায়।
advertisement
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
কোথায় বিনিয়োগ করলে লাভজনক হবে, অনেকেই সেই সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারেন না। এসব ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করাটাই সবচেয়ে সুবিধাজনক। মিউচুয়াল ফান্ডই বিনিয়োগকারীর হয়ে সরাসরি বিনিয়োগ করে দেবে। এজন্য বিভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানিগুলিতে আছেন ফান্ড ম্যানেজার। যারা শিক্ষা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার ভিত্তিতে বিনিয়োগকারী কোথায় বিনিয়োগ করলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন তা নির্ধারণ করে দেন।
advertisement
ডিজিটাল পেমেন্ট
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের জন্য টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়াটাও সহজ। পুরোটাই ডিজিটাল। গ্রাহককে শুধুমাত্র ফান্ড হাউজ দিতে হবে। যাতে অটোমেটিক্যালি ব্যাঙ্ক থেকে পেমেন্ট করে দেওয়া যায়। মোবাইল অ্যাপ থেকেও পেমেন্টের টাকা দেওয়া যায়।
বিনিয়োগ ট্র্যাক করা যায়
বিনিয়োগকারী নিয়মিত তাঁর বিনিয়োগগুলিকে ট্র্যাক করতে সক্ষম। স্বচ্ছতাও রয়েছে। কোন স্টকে গ্রাহকের টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে, সেই সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য দেখে নেওয়া যায়। তহবিল ব্যবস্থাপক বা বিশেষজ্ঞ সম্পর্কেও খুঁটিনাটি জানা যাবে অনলাইনেই। এজন্য বিভিন্ন অনলাইন সরঞ্জাম এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারী তাঁর বিনিয়োগের খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগেও কোটি টাকা আয় করা যায়, জেনে নিন ৫ বড় সুবিধা!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement