হোম /খবর /ব্যবসা-বাণিজ্য /
এভাবে বিক্রি করুন সোনা, হাতে হাতে পাবেন নগদ টাকা, ঠকবেন না!

এভাবে বিক্রি করুন সোনা, হাতে হাতে পাবেন নগদ টাকা, ঠকবেন না!

বর্তমানে সোনার দাম ৬০ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। হঠাৎ নগদ টাকার প্রয়োজন পড়লে অনেকেই সোনার গয়না বিক্রি করেন।

  • Share this:

কলকাতা: সোনা কেনা ভারতীয়দের প্যাশন। যুগ যুগ ধরে হলুদ ধাতুর চাহিদা তাই চিরন্তন। বিয়ে এবং উৎসবের মরশুমে সোনার লেনদেন চলে সবচেয়ে বেশি। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, সোনায় বিনিয়োগ সম্পদ বাড়াতে সাহায্য করে। আপদে-বিপদে কাজেও আসে। বর্তমানে সোনার দাম ৬০ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। হঠাৎ নগদ টাকার প্রয়োজন পড়লে অনেকেই সোনার গয়না বিক্রি করেন।

কিন্তু স্থানীয় জুয়েলার্স বা কারিগরদের কাছে সোনার গয়না বিক্রি করলে ঠকার সম্ভাবনা থাকে। অভিযোগ, সোনা গলানোর চার্জ, অপচয় চার্জ ইত্যাদির নামে বিপুল পরিমাণ টাকা কেটে নিয়ে পরিস্থিতির ফায়দা তোলে। তবে বিকল্প রয়েছে। পুরনো সোনা বা সোনার গয়না বিক্রি করার পরিকল্পনা থাকলে স্থানীয় জুয়েলার্স বা কারিগরদের কাছে না গিয়ে এখানে বিক্রি করলে সঠিক দাম মিলবে।

আরও পড়ুন: পেনশনভোগীদের কি আয়কর দিতে হবে? দেখে নিন কেন্দ্রের নয়া নিয়ম!

মুথুট গোল্ড পয়েন্ট: নগদ টাকার জন্যে মুথুট গোল্ড পয়েন্টে পুরনো সোনা বিক্রি করা সবচেয়ে নিরাপদ। ওয়েবসাইট অনুসারে, এরা বিনামূল্যে সোনার বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করে। গোটা প্রক্রিয়া ১০০ শতাংশ স্বচ্ছ। শুধু তাই নয়, সোনার গয়না বিনামূল্যে আল্ট্রাসোনিক ক্লিনিংয়ের ব্যবস্থাও এখানে রয়েছে। গ্রাহকের সামনেই উন্নত এক্সআরএফ মেশিনে সোনার মান, ওজন এবং বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করা হয়। তারপর বর্তমান বাজার মূল্য অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয় সোনার দাম।

এমএমটিসি-পিএএমপি: এমএমটিসি-পিএএমপি-তে নগদে সোনা বিক্রি করা যায়। প্রথম ধাপে, সোনার ওজন এবং মূল্য এক্স-রে ফ্লুরোসেন্স টেকনোলজি মেশিন থেকে পরিমাপ করা হয় যাতে গ্রাহক পুরনো সোনার সম্পূর্ণ মূল্য পান। দ্বিতীয় ধাপে গ্রাহকের সামনেই সোনা গলানো হয়। তার আগে জানানো হয় সোনার বাইব্যাক রেট এবং পরিষেবা চার্জ।

গোল্ড ম্যাক্স: এখানে শুধু সোনার গয়না নয়, সোনার কয়েন, রুপোর মুদ্রা, প্ল্যাটিনাম গয়না এমনকী স্পট ক্যাশের জন্য অব্যবহৃত সেকেন্ড হ্যান্ড জুয়েলারিও বিক্রি করা যায়। ওয়েবসাইট অনুসারে, ‘স্বর্ণের আকার নির্বিশেষে, তা ভাঙা সোনা, স্ক্র্যাপ সোনা, ক্ষতিগ্রস্থ সোনা বা সোনার কয়েন এবং গয়না বিবেচনা করে, গোল্ড ম্যাক্স কেনে এবং অবিলম্বে নগদে দাম মেটায়’।

মোবিকুইক অ্যাপ: প্রথমে মোবাইল নম্বর দিয়ে মোবিকুইক গ্রাহক পোর্টালে লগ ইন করতে হবে। তারপর গ্রাহক যে পরিমাণ সোনা বিক্রি করতে চান সেটা লিখতে হবে। সাইটের দাবি, সোনা বিক্রির পেমেন্ট মোবিকুইক ওয়ালেটের সঙ্গে যুক্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বা ইউপিআই অ্যাড্রেসে জমা হবে।

Published by:Dolon Chattopadhyay
First published:

Tags: Gold, Gold Jewellery