Organic Farming: মরুভূমির রুক্ষ দরজায় সবুজের জয়গান, অষ্টম উত্তীর্ণ যুবকের উপার্জন এখন লক্ষ লক্ষ টাকা

Last Updated:

Organic Farming: সমস্ত রকম চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে জৈব চাষে নেমেছেন এক কৃষক। সাফল্য এসেছে দ্রুত। এখন মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন চুরুর বাসিন্দা, দুঙ্গারমল গৌড়।

এখন মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন চুরুর বাসিন্দা
এখন মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন চুরুর বাসিন্দা
চুরু : রাজস্থানের মতো শুষ্ক এলাকায় চাষাবাদ খুবই কঠিন কাজ। কিন্তু সেই বাধাকে গ্রহণ করেই সেখানকার বহু কৃষক সবুজ ফলিয়ে দেখিয়েছেন। রাজস্থানের চুরু এমন একটি এলাকা, যাকে থরের দ্বার বলা হয়। নাম থেকেই বোঝা যায় মরুভূমি শুরু হয় এখান থেকে। ফলে কৃষিকাজ নিতান্তই কঠিন কাজ। এই এলাকাতেই আবহাওয়াকে হার মানিয়ে, সমস্ত রকম চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে জৈব চাষে নেমেছেন এক কৃষক। সাফল্য এসেছে দ্রুত। এখন মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন চুরুর বাসিন্দা, দুঙ্গারমল গৌড়।
২০১৭ সালে জৈব চাষে সূচনা করেছিলেন দুঙ্গারমল। করোনা অতিমারির সময় যখন বহু মানুষ অর্গানিক চাষের কথা ভেবেছেন, তার বেশ কিছু বছর আগে থেকে দুঙ্গারমল চুরুর রুক্ষ জমিতে ফলিয়েছেন ফসল। কোনও রকম রাসায়নিক ছাড়াই। তাঁর সাফল্য অন্যদের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে।
চুরু জেলার রতনগড় তহশীলের বাসিন্দা দুঙ্গারমল। ছোট থেকে লেখাপড়ায় বিশেষ মন ছিল না, পাশ করতে পারেননি অষ্টম শ্রেণিও। কিন্তু সেই দুঙ্গারমলের সাফল্যই আজ সারা দেশে দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। সম্পদের অভাব এবং আবহাওয়ার প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে কী ভাবে সবুজ ফলানো যায় তা দেখিয়ে দিয়েছেন সারা দেশকে।
advertisement
advertisement
২০১৭ সালে দুঙ্গারমল প্রথাগত চাষ ছেড়ে মৌসুমি শাকসবজি এবং ফলের চারা রোপণ করতে শুরু করেন। এখন তিনি তরমুজ, শশা, মটরশুটি, করোলা, টম্যাটো, বেগুন, পালংশাক উৎপাদন করছেন। সব থেকে বড় বিষয়, ব্যবসার ক্ষেত্রে দুঙ্গারমল বেছে নিয়েছেন এক অনন্য পদ্ধতি। নিজের জমিতে জৈব চাষে উৎপন্ন ফসল তিনি মোটেও বাজারে বিক্রি করেন না। বরং সেসব ফসল তিনি পৌঁছে দেন মানুষের ঘরে ঘরে। তাতে লাভের পরিমাণ বেশ খানিকটা বাড়ে।
advertisement
তিনি জানান সম্পূর্ণ রাসায়নিক মুক্ত চাষ করেন। এজন্য গোবর থেকে জৈব সার তৈরি করেন। সঙ্গে থাকে গুড়, সর্ষের খোল, চিনেবাদামের খোল, বাটার মিল্ক, নিমপাতা, ধুতুরা পাতা ইত্যাদি। এই মিশ্রণ স্প্রে করলে কোনও ভাবেই গাছে কোনও রকম কীটপতঙ্গ বাসা বাঁধতে পারে না। আর ফসল থাকে একেবারে সুরক্ষিত।
একসময় বিপণনের কাজ করতেন, কিন্তু ২০১৬ সালে চাকরি হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েন। সংসার চালানোই কঠিন হয়ে গিয়েছিল। তখনই তিনি জৈব চাষের কথা ভাবতে শুরু করেন। যদিও রাজস্থানের এই শুষ্ক এলাকায় চাষবাস করা মোটেও মুখের কথা ছিল না। প্রথমদিকে যথেষ্ট অসুবিধা হয়েছে। পরে সোলার প্ল্যান্ট বসিয়ে এবং প্রধানমন্ত্রী কৃষি সঞ্চয় যোজনার দৌলতে সুরাহা হয়। এখন তিনি সারা দেশের কাছে দৃষ্টান্ত, তাঁর খেতের সবুজ চোখ জুড়িয়ে দেয়।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Organic Farming: মরুভূমির রুক্ষ দরজায় সবুজের জয়গান, অষ্টম উত্তীর্ণ যুবকের উপার্জন এখন লক্ষ লক্ষ টাকা
Next Article
advertisement
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’ কমপ্লেক্স, অমিত শাহ বললেন 'সোনালি যাত্রাপথ'!
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’
  • প্রধানমন্ত্রীর দফতর সাউথ ব্লক ছেড়ে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নতুন কমপ্লেক্সে যাচ্ছে.

  • সেবাতীর্থ কমপ্লেক্সে থাকবে ক্যাবিনেট সচিবালয় ও NSA অজিত ডোভালের দফতর.

  • সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের অংশ হিসেবে নতুন প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement