Birbhum: বিশ্বশান্তি ও জগৎ কল্যাণ কামনায় দুবরাজপুর রামকৃষ্ণ আশ্রমে বিষ্ণুস্মরণ যজ্ঞ
Last Updated:
১৯৪২ সালে ঠাকুর সত্যানন্দ দেব দুবরাজপুরে প্রতিষ্ঠা করেন রামকৃষ্ণ আশ্রমের। এরপর থেকেই এই আশ্রম জেলার বুকে অন্যতম আশ্রম হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে।
বীরভূম : ১৯৪২ সালে ঠাকুর সত্যানন্দ দেব দুবরাজপুরে প্রতিষ্ঠা করেন রামকৃষ্ণ আশ্রমের। এরপর থেকেই এই আশ্রম জেলার বুকে অন্যতম আশ্রম হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে। বছরের বিভিন্ন সময়ে ধর্মীয় নানান অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সামাজিক কাজে এই আশ্রমকে হাত বাড়াতে লক্ষ্য করা যায়। দুবরাজপুর শহরে অবস্থিত এই রামকৃষ্ণ আশ্রমে বছরের বিভিন্ন সময় তিথি অনুযায়ী লক্ষ্মী পুজো, কালীপুজো, কাত্যায়নী পুজো সহ বিভিন্ন পুজোর আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এই সকল পুজোয় আলাদা করে কোনও প্রতিমা তৈরিকরা হয় না। প্রতিটি পুজোর ক্ষেত্রেই দেবী সারদাকে লক্ষ্মী,কালীরূপে পুজো করা হয়ে থাকে।
আশ্রমের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এই রীতি প্রচলিত রয়েছে। অন্যদিকে এই আশ্রমের তত্ত্বাবধানে সারদা বিদ্যাপীঠ, সারদেশ্বরী ফর গার্লস স্কুল সহ একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। সেখানে এলাকার ছেলে মেয়েরা যত্নসহকারে পড়াশোনা করানো হয়৷ এই আশ্রমের তরফ থেকেই বিশ্ব শান্তি ও জগত কল্যাণ কামনায় বিষ্ণুস্মরণ যজ্ঞের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুনঃ স্পঞ্জ আয়রন কারখানা খোলার দাবিতে বিক্ষোভ শ্রমিকদের
গত ১৩ মে থেকে এই যজ্ঞের আয়োজন হয়। সেই যজ্ঞ শেষ হয় শুক্রবার। যজ্ঞ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সাত দিন ধরে চলে ভাগবত পাঠ। পাশাপাশি পূর্ণাহুতির পর চলে ভক্ত সেবা। রামকৃষ্ণ আশ্রমের শীর্ষ সেবক স্বামী সত্য শিবানন্দ মহারাজ জানান, এই যজ্ঞের মধ্য দিয়ে আমরা বিশ্ব শান্তি এবং জগত কল্যাণ কামনা করেছি।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লাগলে কী করবেন?
ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছি যাতে বিশ্বজুড়ে শান্তি নেমে আসে। সকলের মঙ্গল কামনায় ছিল এই বিষ্ণুস্মরণ যজ্ঞের মূল লক্ষ্য।
Madhab Das
view commentsLocation :
First Published :
May 21, 2022 11:00 AM IST