Bankura: পেশায় কাগজ বিক্রেতা, নেশা কাঠের কারুকার্য!

Last Updated:

পেশায় তিনি একজন সাধারণ খবরের কাগজ বিক্রেতা কিন্তু নেশা তার কাঠের বিভিন্ন মূর্তি বানানো। বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের ফতেপুর গ্রামের বাসিন্দা অমল খাঁ।

#বাঁকুড়া : পেশায় তিনি একজন সাধারণ খবরের কাগজ বিক্রেতা কিন্তু নেশা তার কাঠের বিভিন্ন মূর্তি বানানো। বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের ফতেপুর গ্রামের বাসিন্দা অমল খাঁ। রোদ, ঝড় , বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে ভোর হলেই প্রতিদিন বাড়ি থেকে তিনি বেরিয়ে পড়েন খবরের কাগজ বিভিন্ন মানুষের বাড়িতে এবং দোকানে দোকানে পৌঁছে দিতে। তারপর বাড়ি এসে চাষ আবাদের কাজে হাত লাগান তিনি। অবসর সময়ে বসে পড়েন নেশার কাজে। কাঠের বিভিন্ন মূর্তি বানানো যে তার নেশা। হাতুড়ি-বাটালির ঠুক ঠুক শব্দে প্রাণ পায় কাঠের তৈরি বিভিন্ন কাঠের মূর্তি। শিল্পীর হাতে প্রাণ পায় বিবেকানন্দ, গণেশ, সরস্বতী, লক্ষী, মহাদেবর মতো দেব-দেবী এবং মহাপুরুষ দের বিভিন্ন কাঠের মূর্তি। সংসারের সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সকালে তিনি কাগজ বিক্রেতা আবার বিকেলে কাঠ শিল্পী।
 
 
advertisement
এইভাবেই প্রতিদিন প্রতিনিয়ত চলে আমল বাবুর জীবন সংগ্রামের লড়াই। অমল খাঁ বলেন সকালে তিনি খবরের কাগজ বিক্রি করেন তারপর হাত লাগান কৃষি কাজে। তবে দুপুরের অবসর সময়টা কাজে লাগান কাঠের বিভিন্ন মূর্তি বানাতে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে তিনি এই কাঠের শিল্পকলার সাথে ওতপ্রতভাবে জড়িয়ে রয়েছেন।
advertisement
 
বাড়িতে বানিয়ে ফেলেছেন কাঠের তৈরি বিভিন্ন দেবদেবী থেকে বিভিন্ন মহাপুরুষদের মূর্তি। এই সমস্ত কাঠের মূর্তিগুলিকে তিনি আশেপাশের বিভিন্ন গ্রামে বিক্রি করেন। তবে জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সেইভাবে আর নেই ক্রেতাদের ভিড়। এই এক একটি কাঠের মূর্তি বানাতে প্রায় এখনকার বাজারে ১৪০০-১৫০০ টাকা খরচ করতে হয় শিল্পীকে।
advertisement
 
রাজ্য সরকারের কাছে তিনি কাতর আর্জি জানিয়েছেন যাতে সরকারিভাবে কোনও মেলা বা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের যেন এই কাঠের তৈরি মূর্তি গুলির বিক্রি করার সুযোগ মিলে। তবেই একদিকে যেমন কদর বাড়বে প্রতিভাবান শিল্পীদের অপরদিকে বিক্রি হবে কাঠের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র।
advertisement
 
 
 
Joyjiban Goswami
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বাঁকুড়া/
Bankura: পেশায় কাগজ বিক্রেতা, নেশা কাঠের কারুকার্য!
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement