রাত বাড়লেই তর্জন গর্জন, ঘুম উড়ছে ২০০০ মানুষের! হাজার চেষ্টাতেও বাগে আসছে না দক্ষিণরায়! কোথায় জানুন
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Suman Saha
Last Updated:
দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগের কাছেও এখন নতুন করে এটি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে কারণেই লোকবল কম থাকা সত্ত্বেও নজরদারিতে কোনরকম ফাঁক রাখতে নারাজ তারা।
advertisement
1/6

রাতে মাঝে মধ্যে তার গর্জন শোনা যায়, নদীর পাড়ে কাঁদা মাটিতে তার চিহ্ন মেলে। দিন-রাতের লুকোচুরিতে ‘ম্যানগ্রোভ শিল্ড’ই যেন তার রক্ষাকবচ। মাত্র ছয় বছরের পুরুষালি চালে রাতের ঘুম ছুটিয়েছে গ্রামের প্রায় দু’হাজার মানুষের। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
2/6
সারাদিনে অন্তত সাতবার ৭-৮ জনের টিমের নেতৃত্বে চলছে তার নজরদারি। তাও আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না। নয়া এই আতঙ্কের পরিচয়, সুন্দরবনের হেঁড়োভাঙা জঙ্গলের এক দক্ষিণ রায়।(ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
3/6
মাস তিনেক আগে, ভরা গ্রীষ্মে আচমকাই ঝড়খালিতে লোকালয়ের কাছে চলে এসেছিল ওই বাঘ। বন বিভাগ থেকে তাকে জঙ্গলে পাঠানোর আগে সে নিজেই চলে গিয়েছিল। কিন্তু তারপর থেকে প্রায়ই গ্রাম লাগোয়া জঙ্গলের কাছে এসে ঘোরাফেরা করতে শুরু করেছিল সে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
4/6
বনকর্মীদের টহলদারির সময় তার পায়ের ছাপ পাওয়া গিয়েছিল। সেই থেকে নতুন করে চাপা আতঙ্কে দিন কাটছে ঝড়খালি গ্রামের বাসিন্দাদের। তাঁদের একটি অংশ মাছ কাঁকড়া ধরেই সংসার চালায়। বাঘের ভয় অনেকেই এখন নদীতে যেতে ভয় পাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
5/6
সুন্দরবনের রাজাকে জঙ্গলেই সীমাবদ্ধ রাখতে হেঁড়োভাঙা জঙ্গলের ১১ কিলোমিটার এলাকায় নতুন জাল বসানো হয়েছে। শুধু তাই নয় যে অংশ দিয়ে আগে বাঘটি বেরিয়েছিল, সেই জায়গার আরও দুই কিলোমিটার জুড়ে নাইলন ফেন্সিং দিয়েছেন বনকর্মীরা। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
6/6
দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগের কাছেও এখন নতুন করে এটি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে কারণেই লোকবল কম থাকা সত্ত্বেও নজরদারিতে কোনরকম ফাঁক রাখতে নারাজ তারা। যাঁদের একেবারে নদীর ধারে বাড়ি, তারা প্রায়ই বাঘের গর্জন শুনতে পান। নদীর ধার দিয়ে মাছ কাঁকড়া ধরতে গেলে দক্ষিণ রায়ের পায়ের ছাপও দেখা দিয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
রাত বাড়লেই তর্জন গর্জন, ঘুম উড়ছে ২০০০ মানুষের! হাজার চেষ্টাতেও বাগে আসছে না দক্ষিণরায়! কোথায় জানুন