জানা গিয়েছে, ২ নম্বর ওয়ার্ড কলোনিতেই রয়েছে একটি শ্মশান কালীর মন্দির। আর তার পাশেই রয়েছে জাতীয় সড়কের ঠিকাদার সংস্থার অফিস। অভিযোগ, শ্মশান কালী মন্দিরের জমির উপর দিয়ে চলাচল করছে ওই ঠিকাদার সংস্থার ভারী ভারী যান। শ্মশান কালী মন্দির কমিটির দাবি, যে রাস্তার ওপর দিয়ে ওই ঠিকাদার সংস্থার ভারী যান চলাচল করছে, সেই রাস্তার জমিটি শ্মশান কালী মন্দিরের সম্পত্তি।
advertisement
আরও পড়ুন: পৌষ পার্বণ আসছে, পিঠের সরা কীভাবে তৈরি হয় দেখুন
মন্দিরের জমি জবর দখল করা হয়েছে, এই অভিযোগ তুলে বেশ কিছুদিন আগে আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন মন্দির কমিটির সদস্যরা। পাশাপাশি আন্দোলনের সামিল হয়েছিলেন কাঁকসা ২ নম্বর ওয়ার্ড কলোনি এবং ২ নম্বর ওয়ার্ড কলোনির মানুষজন। তখন সেই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে কাঁকসা থানার পুলিশ। পুলিশের মধ্যস্থতায় সাময়িকভাবে সেই আন্দোলন বন্ধ হয়। তবে তখনই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় শ্মশান কালী মন্দির কমিটি। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই বুধবার রাস্তার জমিটি কার তা জানতে মাপজোক করে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর।
নয়ন ঘোষ