প্রাথমিকভাবে শপথ নেওয়ার আগে তার লক্ষ্য এলাকার রাস্তায় আলোর ব্যবস্থা করা। টোটো চালক কাউন্সিলর বলেছেন, তাদের ওয়ার্ডের অন্যতম ব্যস্ত রাস্তায় কোন আলোর ব্যবস্থা নেই। ফলে রাতে যাতায়াত করতে সমস্যা হয় এলাকাবাসীর। সমস্যায় পড়েন সাধারণ মানুষ। তাই কাউন্সিলর পদে শপথ নেওয়ার পরে তার প্রথম কাজ হবে রাস্তায় আলোর ব্যবস্থা করা। পরবর্তী বছরগুলিতে ১০৩ নম্বর ওয়ার্ডের উন্নতিসাধনের কাজ চালিয়ে যাবেন বলে দাবি করেছেন তিনি।
advertisement
পাশাপাশি তিনি বলেন, ভোটের ব্যবধান অল্প হলেও, জয়কে জয় হিসেবেই দেখছেন তিনি। তার বিপক্ষে প্রার্থী স্থানীয় এলাকার বাসিন্দা না হওয়ায়, এলাকার মানুষ তার ওপর ভরসা রেখেছেন। সেজন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে ভোলেনি তারকনাথ ধীবর।
নিজের প্রচার অভিনবভাবে করেছিলেন ১০৩ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী তারকনাথ ধীবর। নিজেই টোটো চালিয়ে প্রচার করেছিলেন তিনি। আসানসোলের ১০৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এর সঙ্গে অনেকেই মিল খুঁজে পাচ্ছেন বাঁকুড়ার শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা বাউরির সঙ্গে। দুজনেই নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে গণতন্ত্রের মুখ হিসেবে উঠে আসছেন। এবার সেই তারকনাথ ধীবর শপথ নেবেন পুরসভার একজন কাউন্সিলর হিসেবে।





