আরও পড়ুন: ডাকলেই উড়ে আসে ওরা! রোজ সকালে সুভাষবাবুর অপেক্ষাতেই থাকে কাক-শালিক-চড়াই
এই রাস্তা দিয়ে বাইক চালানোর সময় মাঝেমধ্যে আপনার চোখে পড়বে ছোট ছোট দু-একটি গ্রাম। রাস্তার পাশে সুন্দর করে সাজানো আদিবাসীদের মাটির বাড়ি। তাদের দেওয়ালে নানা রঙের খেলা। যা আপনার বাইকযাত্রাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে। যারা বাইক চালাতে গিয়ে স্পিড তুলতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এই রাস্তায় খুব একটা সমস্যা হবে না। তবে রাস্তায় ছোটখাটো একাধিক বাঁক আছে। তাই পরিবেশের শোভা উপভোগ করতে করতে ধীরে ধীরে গাড়ি চালানোই ভাল।
advertisement
খুব মসৃণ রাস্তা হলেও এখান দিয়ে অনেক সময় স্থানীয় গ্রামগুলির গবাদিপশুর দল রাস্তা পারাপার করে। সে দিকটিও নজরে রাখতে হবে। তাহলেই নিশ্চিন্ত হয়ে উপভোগ করতে পারবেন এই রাস্তা। সকালে বা বিকেল পেরিয়ে সন্ধে নামার মুহূর্তে পশ্চিম বর্ধমান বুদবুদের এই রাস্তায় বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা অনবদ্য। তবে রাস্তার আশপাশে খুব একটা দোকান পাবেন না। তাই সঙ্গে জল রাখতে ভুলবেন না। যেহেতু জঙ্গল এলাকা তাই সন্ধে নামার আগেই ফিরে আসার চেষ্টা করবেন। তবে একটা অলস বিকেল কাটাতে চাইলে বা বাইক নিয়ে একটু নিশ্চিন্তে ঘুরতে চাইলে বুদবুদ থেকে প্রেমগঞ্জ যাওয়ার এই রাস্তায় একবার চলে আসতেই পারেন। আর যাইহোক দিনটা মন্দ যাবে না।
নয়ন ঘোষ