TRENDING:

West Bardhaman Christmas- বড়দিনের সন্ধ্যায় আসানসোলে ঘুরলেন সান্তা দাদু। অন্যদিকে ভিড় ঠেকাতে বন্ধ করা হল দুর্গাপুরের চার্চ।

Last Updated:

বড়দিনের সন্ধ্যায় আসানসোলের ফুটপাতবাসীদের হাতে তিনি উপহার হিসেবে তুলে দিয়েছেন কম্বল। তাছাড়াও তুলে দিয়েছেন একাধিক উপহার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পশ্চিম বর্ধমান- বড়দিনে সান্তাক্লজের কাছ থেকে উপহার পাওয়ার আশা থাকে সবার মনেই। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে সান্তাক্লজের আলাদা জায়গা রয়েছে। বড়দিনের 'উপহার দাদুর' কাছে রঙিন মোড়কের প্যাকেটে উপহারের আশা থাকে সকল বাচ্চাদের মনে। বড়দিনের সন্ধায় কিছুটা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বাচ্চারা কাছে পেল তাদের স্বপ্নের সান্তাক্লজকে  (West Bardhaman Christmas)। যদিও এই বাস্তবের সান্তাক্লজ স্লেজ গাড়িতে চেপে আসেননি (West Bardhaman Christmas)। এসেছিলেন চারচাকা গাড়িতে। তারপর সেই পুরনো চিরাচরিত ধারণা মেনেই বিলি করেছেন উপহার।
আসানসোলের রাস্তায় উপহার হাতে স্যান্টাক্লজ।
আসানসোলের রাস্তায় উপহার হাতে স্যান্টাক্লজ।
advertisement

বড়দিনের সন্ধ্যায় আসানসোলের ফুটপাতবাসীদের হাতে তিনি উপহার হিসেবে তুলে দিয়েছেন কম্বল। তাছাড়াও তুলে দিয়েছেন একাধিক উপহার। এই ঠান্ডায় যখন সাধারন মানুষ বাড়িতে থেকেও কার্যত কাঁপছেন, তখন ফুটপাতবাসীদের দুর্দশা দেখতে পেয়েছেন সান্তাক্লজ (West Bardhaman Christmas)। শীতের রাতে তাদের কিছুটা আরামের অনুভূতি দিতে কম্বল বিতরণ করেছেন যিশুখ্রিস্টের জন্মদিনে। বড়দিনের সন্ধ্যায় সান্তার দাপাদাপি এখানেই শেষ হয়নি। সান্তাক্লজকে হাজির হতে দেখা গিয়েছে আসানসোলের বিভিন্ন চার্চে।সান্তাক্লজকে ঘিরে উন্মাদনা দেখা গেল সেখানে। পুলিশ থেকে শুরু করে, চার্চে আসা শ্রদ্ধালুদের সান্তাক্লজকে সঙ্গে সেলফি তুলতেও দেখা গিয়েছে।

advertisement

অন্যদিকে, বড়দিনের আমেজে মাতলেন আপামর দুর্গাপুরবাসী। সকাল থেকেই দুর্গাপুর সিটি সেন্টারে চার্চে ভিড় জমিয়েছেন অগণিত মানুষ। সকালের দিকে চার্চ খোলা ছিল। শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন বহু মানুষ বহু মানুষ। তবে বেলা যত বেড়েছে, বেড়েছে মানুষের ভিড়ও। করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় চার্চ বন্ধ করে দেন কর্তৃপক্ষ। বেলার দিকে প্রার্থনা করতে এসে চার্চ বন্ধ থাকায় বিষণ্ন মনে ফিরে যান বহু মানুষ। চার্চে প্রভুর কাছে মোমবাতি ও গোলাপ ফুল দেওয়ার জন্য প্রচুর স্টল সাজিয়ে বসে ছিলেন এলাকার বিক্রেতারা। চার্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে তাদের ব্যবসাতেও মন্দা নেমেছে।

advertisement

যদিও চার্চ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জনপ্লাবন আটকাতে তাদের এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। কিন্তু আগামীকাল সকাল আটটা থেকে রাত্রি আটটা পর্যন্ত চার্চ খোলা থাকবে প্রার্থনার জন্য। উল্লেখ্য, এই ব্যাপক জনপ্লাবন সামলানোর জন্য ট্রাফিক ব্যবস্থা সহ পুলিশ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার প্রচুর পরিমাণে মোতায়েন করা হয়েছিল চার্চের সামনে। কিন্তু জনপ্লাবন আটকাতে বাধ্য হয়ে চার্চ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

advertisement

View More

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ওজন কমাতে গিয়ে ঘুরে গেল ভাগ্য! পাওয়ার লিফটিংয়ে সোনা জয় আসানসোলের মেয়ের
আরও দেখুন

Nayan Ghosh

বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম বর্ধমান/
West Bardhaman Christmas- বড়দিনের সন্ধ্যায় আসানসোলে ঘুরলেন সান্তা দাদু। অন্যদিকে ভিড় ঠেকাতে বন্ধ করা হল দুর্গাপুরের চার্চ।
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল