আমরা সকলেই জানি হ্যাকাররা হ্যাকিং করে। কিন্তু, অনেকেই জানেন না এটা আইনি, না কি বেআইনি। কিন্তু, এথিক্যাল হ্যাকিং একটি বেআইনি পদ্ধতি হিসাবে বিবেচিত হয় না। এমন পরিস্থিতিতে হ্যাকিং এবং এথিক্যাল হ্যাকিং, এই দুটির মধ্যে পার্থক্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে অনেকের মনে। তাই হ্যাকিং এবং এথিক্যাল হ্যাকিংয়ের মধ্যে পার্থক্য কী তা জানা প্রয়োজন।
advertisement
আরও পড়ুনMobile Viral: দুর্বল মুহূর্তে আবাগে ভেসে নগ্ন ছবি মোবাইলে শেয়ার করছেন? চরম বিপদে পড়বেন, সাবধান
হ্যাকিং এবং এথিক্যাল হ্যাকিংয়ের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে তাদের উদ্দেশ্য এবং সেগুলি বৈধ কি না। হ্যাকিং হল খারাপ উদ্দেশ্য সহ অননুমোদিত উপায়ে একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস করার প্রক্রিয়া। এর মধ্যে ডেটা চুরি বা এমনকি সিস্টেম ক্র্যাশও অন্তর্ভুক্ত। হ্যাকিং বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য। হ্যাকিংয়ে হ্যাকাররা সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করে এবং এর সুযোগ নিয়ে সিস্টেমে ঢুকে নিজেদের স্বার্থে ভুল কাজ করে।
এথিক্যাল হ্যাকিং –
এথিক্যাল হ্যাকিংয়ে নেটওয়ার্ক বা কম্পিউটার সিস্টেমের যে কোনও ত্রুটি মেটাতে আইনত এটি অ্যাক্সেস করা যেতে পারে। এথিক্যাল হ্যাকিং হোয়াইট হ্যাট হ্যাকিং নামেও পরিচিত। এথিক্যাল হ্যাকিংয়ের লক্ষ্য হল সিস্টেমকে রক্ষা করা, অননুমোদিত অ্যাক্সেস রোধ করা। এথিক্যাল হ্যাকাররা সংস্থাগুলিকে তাদের সিস্টেম এবং ডেটাকে সত্যিকারের হুমকি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরও পড়ুন Warmth in Winter: উষ্ণতায় ভরিয়ে তুলুন জীবন, উপভোগ করুন কড়া শীত! সঙ্গী হোক এই কটা জিনিস
এর কাজের বাজার –
এথিক্যাল হ্যাকিংয়ের জন্যও কোর্স করা যায়। প্রার্থীরা ফরেনসিক ইনভেস্টিগেটর, সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেটর, নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর/ম্যানেজার, ওয়েব সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, অ্যাপ্লিকেশন সিকিউরিটি একজিকিউটিভ হিসেবেও এই কোর্সটি করে কাজ করতে পারেন। ভারতে এথিক্যাল হ্যাকারদের বেতন বার্ষিক ভিত্তিতে ১.৭৭ লাখ টাকা থেকে টাকা ৪০ লাখ টাকা।
