শেষবার নাসার পাঠানো সফল অ্যাপোলো চন্দ্রাভিযানের ৫০ বছরের পূর্তিতে নাসার এই অভিযান - যার নাম রাখা হয়েছে আর্টেমিস ১। এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য দুটি -- ১. পরবর্তী কালে আর্টেমিস ৩ মিশন কয়েক বছরের (২০২৫) মধ্যে হবে , যখন মানুষ চাঁদে নামবে, তাই তাদের যাত্রাপথের খুঁটিনাটি আগেভাগে ঠিক করে রাখা ৷
advertisement
২. চাঁদের কক্ষপথ ছেড়ে প্রচন্ড গতিতে যখন পৃথিবীর কক্ষপথে রকেট ফিরবে তখন যে বিপুল তাপমাত্রার (৫০০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট/ ২৮০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস)সৃষ্টি হবে সেটার মোকাবিলা করা। যাতে পরবর্তী কালে চন্দ্র অভিযানে কোনো বাধার সম্মুখীন না হতে হয় ।
আরও পড়ুন - স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি, ছাত্র সমাবেশে লক্ষাধিক জমায়েতের টার্গেট তৃণমূলের
আজ পর্যন্ত পাঠানো নাসার যাবতীয় যাত্রার মধ্যে এটি অন্যতম বলে ধরা হচ্ছে কেননা নাসার তৈরি এই ওরিয়ন মহাকাশযান পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাকাশযান। ফ্লোরিডার স্পেস স্টেশন থেকে এই উৎক্ষেপণ দেখতে ইতিমধ্যে কয়েক লক্ষ মানুষ সেখানে হোটেলে ভিড় জমিয়েছেন।
এদিকে হাজার হাজার মাইল দূরে হুগলির শ্রীরামপুরের চাতরার বাসিন্দা গুগলের লোকাল গাইড শৌনক দাস খুবই উত্তেজিত কেননা তাঁর নাম ৩৩ লক্ষ নামের সঙ্গে রকেটে করে চাঁদের অভিমুখে পাড়ি দিচ্ছে। সূত্রের খবর, রকেটের মধ্যে একটি ফ্ল্যাশড্রাইভের মধ্যে সব নামগুলি লেখা থাকবে, ইতিমধ্যে নাসা থেকে তার নাম লেখা একটি বৰ্ডিং পাস তাকে পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত গত ২ বছর আগেই মঙ্গল গ্রহে তাঁর নাম মাইক্রোচিপে করে লাল গ্রহে পাঠানো হয়েছিল।
ABIR GHOSHAL
