TRENDING:

ইলেকট্রিক গাড়ির ভবিষ্যত অন্ধকার? আসছে অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন

Last Updated:

Electric Vehicle: বিশেষজ্ঞদের আর একটি দলের দাবি, আমাদের ভবিষ্যৎ অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন চালিত গাড়ি। অর্থাৎ ইভি-র জনপ্রিয়তাকেও হারিয়ে দিতে পারে এমন গাড়ি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: দিনে দিনে বাড়ছে বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিকেল (ইভি)-র জনপ্রিয়তা। এমনকী বহু বিশেষজ্ঞই মনে করছেন যে, ভবিষ্যতে ইভি-র সামনে ফিকে হয়ে যাবে পেট্রোল-ডিজেল চালিত গাড়ির চাহিদা।
advertisement

আসলে বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি পরিবেশ দূষণ তো করেই না, সেই সঙ্গে এর খরচও অত্যন্ত কম। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের আর একটি দলের দাবি, আমাদের ভবিষ্যৎ অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন চালিত গাড়ি। অর্থাৎ ইভি-র জনপ্রিয়তাকেও হারিয়ে দিতে পারে এমন গাড়ি।

কিন্তু এই অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন চালিত গাড়ি কী? আর কীভাবেই বা তা সংবাদমাধ্যমের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এল? সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, একটি গাড়ি নির্মাণকারী চিনা সংস্থা সম্প্রতি দুনিয়ার প্রথম যাত্রিবাহী অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন চালিত গাড়ি তৈরি করেছে।

advertisement

এখানেই শেষ নয়, ইমোজি নামে এক চিনা সংস্থা অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন চালিত ট্র্যাক্টর বানিয়েছে। এর পাশাপাশি তারা অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনের উপকারিতার দিকটাও তুলে ধরেছে। কিন্তু এই ধরনের ইঞ্জিনবিশিষ্ট গাড়ি কীভাবে ভবিষ্যৎ হয়ে উঠবে?

আরও পড়ুন- জিও-র দুর্দান্ত অফার! কেনাকাটা, ভ্রমণ, খাওয়াদাওয়ার জন্য মিলবে ২,৯৯৯ টাকার কুপন

ওই সংস্থার দাবি, আসলে অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনবিশিষ্ট গাড়িতে প্রচুর অ্যামোনিয়া ব্যবহৃত হয়। আর এই গাড়ির বাড়বাড়ন্ত হলে পরিবেশেরই মঙ্গল। কারণ এই ইঞ্জিনে ব্যবহৃত অ্যামোনিয়া বাতাসে দূষিত কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ প্রায় ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।

advertisement

একই রকম দাবি করা হয়েছে টয়োটা সংস্থার তরফ থেকেও। ওই সংস্থার অধিকর্তা কোজি সাতো-র বক্তব্য, অ্যামোনিয়াচালিত ইঞ্জিন বাণিজ্যিক ভাবে সফল হবে।

মোনিয়া জ্বলার ফলে কার্বন নির্গত হয় না। হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনে ভেঙে যাওয়ার পরে হাইড্রোজেন পরমাণুগুলিকে জ্বালানি কোষে পাঠানো হয়। ফলে অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন গাড়িতে ব্যবহৃত হলে শক্তি সংরক্ষণ তো হবেই, সেই সঙ্গে পরিবেশ দূষণ থেকেও রক্ষা পাওয়া যাবে। আর অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনের ব্যবহার বাড়লে বৈদ্যুতিক গাড়ির জনপ্রিয়তা কমবেই কমবে।

advertisement

আরও পড়ুন- জিও-র দুর্দান্ত অফার! কেনাকাটা, ভ্রমণ, খাওয়াদাওয়ার জন্য মিলবে ২,৯৯৯ টাকার কুপন

যাইহোক, প্রতিটি জিনিসের ভাল-মন্দ উভয় দিকই বর্তমান। ফলে অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনবিশিষ্ট গাড়ির খারাপ দিকও বর্তমান। আসলে অত্যধিক অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনের ব্যবহার কিন্তু ক্ষতিকর। কারণ বাতাসে অ্যামোনিয়া ছড়িয়ে পড়লে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
একই দিনে হাওড়ায় দু'টি বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড! ভয়াবহ রূপ নিল লেলিহান শিখা, অল্পের জন্য রক্ষা
আরও দেখুন

আর গাড়ির ট্যাঙ্কে অতিরিক্ত অ্যামোনিয়া থাকলে সেটাও ক্ষতিকর। আবার আরও একটা সমস্যা রয়েছে। অ্যামোনিয়া ইঞ্জিনের ব্যবহার হতে শুরু করলে সব জায়গায় অ্যামোনিয়া পাম্প স্টেশনও তৈরি হবে। যা ক্ষতিকর প্রমাণিত হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
ইলেকট্রিক গাড়ির ভবিষ্যত অন্ধকার? আসছে অ্যামোনিয়া ইঞ্জিন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল