টস জিতে ফ্রেশ উইকেটে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতে কোনও ভুল করেননি টেম্বা বাভুমা। প্রোটিয়া বোলাররা শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন, যেখানে কাগিসো রাবাডা ও মার্কো ইয়ানসেন দারুণ ছন্দে ছিলেন। অজিদের হয়ে বিউ ওয়েবস্টার ৭২ ও স্টিভ স্মিথ ৬৬ রানের ইনিংস না খেলতে পারলে লড়াই করার মত জায়গাতেই থাকত না ব্যাগি গ্রিনরা। প্রোটিয়াদের হয়ে কাগিসো রাবাডা ৫টি, মার্কো ইয়ানসেন ৩টি, কেশব মহারাজ ও এডেন মার্করাম ১টি করে উইকেট নিয়েছেন।
advertisement
তবে ব্যাট হাতে দক্ষিণ আফ্রিকার শুরুটা একেবারেই হতাশাজনক। দিন শেষে তারা ৪ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৪৩ রান সংগ্রহ করে চাপে পড়ে গিয়েছে। প্রথম ইনিংসে ওপেনাররা ব্যর্থ হন, আর মিডল অর্ডারও ধাক্কা সামলাতে পারেনি। অস্ট্রেলিয়ার পেস ব্যাটারি মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স ও জশ হ্যাজলউডরা আগুনে বোলিং করে প্রথম দিনেই ম্যাচে দারুণ প্রত্যাবর্তন ঘটান। দিনের শেষে ১৬৯ রানে পিছিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। হাতে ৬ উইকেট।
আরও পড়ুনঃ ODI Captain: ওয়ান ডে সিরিজে অধিনাক রিয়ান পরাগ, বিদেশ সফরে দলকে দেবেন নেতৃত্ব
দ্বিতীয় দিনে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের হাল ধরতে নামবেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা ও মিডল অর্ডারের নতুন মুখ ডেভিড বেন্ডিংহাম। তাদের কাছেই দলের আশা, তারা একটি স্থিতিশীল জুটি গড়ে দলকে বিপর্যয় থেকে টেনে তুলতে পারবেন। ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এই জুটি কতটা সফল হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। ম্যাচের প্রথম দিন শেষে উভয় দলই চাপের মধ্যে থাকলেও অস্ট্রেলিয়া কিছুটা মনোবল নিয়ে দিন শেষ করেছে।