একদিনের বিশ্বকাপ, জোড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, টি-২০ বিশ্বকাপ বিরাট কোহলির ঝুলিতে রয়েছে সবকিছুই। শুধু ট্রফি ক্যাবিনেটে জায়গা ফাঁকা ছিল আইপিএল ট্রফিটার। অবশেষে স্বপ্নপূরণ হল বিরাট কোহলির। ফাইনাল জয় কনফার্ম হতেই চোখের জল বাঁধ মানেনি বিরাট কোহলির। বিরাটের চোখের জলে ছিল তাঁর তৃপ্তির স্বাদ।
ফাইনালে লড়াই সহজ ছিল না আরসিবির। প্রথমে ব্যাট করে বড় স্কোর করতে ব্যর্থ হয় আরসিবি। ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে করে ১৯০ রান। আরসিবির ইনিংসেও সর্বোচ্চ ৪৩ রানের ইনিংস খেলেন বিরাট। কঠিন পরিস্থিতিতে বিরাট না দাঁড়িয়ে থাকলে ১৯০-তেও পৌছত না আরসিবির স্কোর।
advertisement
রান ডিফেন্ড করতে নামার আগে অনেকেই এগিয়ে রাখছিল পঞ্জাবকে। কিন্তু ক্রুণাল পান্ডিয়ার ম্যাচ উইনিং স্পেল আরসিবিকে এগিয়ে দেয়। সঙ্গ দেন জশ হ্যাজেলউড, যশ দয়াল, ভুবনেশ্বর কুমাররা। শেষ পর্যন্ত ৬ রানে ম্যাচ জেতে আরিসিবি। একইসঙ্গে ১৮ বছরের ট্রফির খরা কাটে।
ম্যাচ জয়ের পর আবেগ প্রবণ বিরাট কোহলি মাঠেই হাঁটু গেড়ে বসে পড়েন। চোখের জল স্পষ্ট করে দিচ্ছিল সব পাওয়া হয়ে গেল। একে একে এসে সতীর্থরাও জড়িয়ে ধরেন। স্টেডিয়ামে চোখে জল অনুষ্কা শর্মারও। আরও একবার সব সমালোচকদের জবাব দিয়ে বিরাট বুঝিয়ে দিলেন তিনিই কিং কোহলি।