তিনি আরও বললেন, টি ২০ থেকে অনেক কিছুই শিখেছি। যা আগামীতে কাজে লাগবে। ভারতীয় মহিলা দল আগামীতে অবশ্যই অন্য দেশগুলিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে।
WPL-এর প্রশংসা তাঁর মুখে। এই ধরনের টুর্নামেন্ট থেকে আরও কিছু শেখার আছে। এখান থেকে ভাল ক্রিকেটারও উঠে আসবে। সামনেই বাংলাদেশ সফর। তার আগে কিছুদিন পরিবারের সঙ্গে কাটাতে চাই। বহুদিন পর শহরে ফিরে ভালোই লাগছে।
advertisement
আরও পড়ুন- ওমরাহ পালন করতে ছেলেকে নিয়ে সৌদিতে সানিয়া! নেটিজেনদের প্রশ্ন শোয়েব কোথায়?
মেয়ের প্রিয় ডাল, ভাত, ভাজা, সবজি এবং পনির রেঁখেছে মা।
শিলিগুড়ির ক্রিকেট প্রসঙ্গ আসতেই রিচা বলেন, আলাদা মাঠের প্রয়োজন। তাহলে আরো অনেক ক্রিকেটার রাজ্য এবং জাতীয় স্তরে উঠে আসবে।
এদিন বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামতেই মেয়র গৌতম দেব সংবর্ধনা জানান রিচাকে। পরে হুডখোলা জিপে ফেরেন বাড়িতে। পাড়ার মোড়েই তাঁকে সংবর্ধনা জানায় ১৯ নং ওয়ার্ড কমিটি, সঙ্ঘশ্রী ক্লাব, সন্ধানী ক্লাব।
পরে প্রদীপের শিখা আর পুষ্পবৃষ্টির মধ্য দিয়ে বরণ করে নেন মা স্বপ্নাদেবী।
জাতীয় মহিলা দলের নির্ভরযোগ্য তারকা। তা বলে কি ছোটোবেলার মাঠ ভুলে যেতে পারেন! ঘরে কিছুটা সময় কাটিয়েই রিচা ছুটে যান কলেজ মাঠে। ছোটোবেলার মাঠে আবেগে ভাসলেন।
আরও পড়ুন- আইপিএলে টসের আর গুরুত্ব থাকল না, এবার বিরাট সিদ্ধান্ত ক্রোড়পতি লিগে
তাঁকে কাছে পেয়ে আপ্লুত খুদে ক্রিকেটারেরা। চলল সেল্ফি আর গ্রুফি তোলার হিড়িক। নিজেও ছবি তুললেন ছোটোবেলার কোচের সঙ্গে।