অভিষেক ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকার, রোহিত শর্মা এবং অমল মজুমদারের মতো ক্রিকেটাররা। এবার সেই তালিকায় ইয়াশ ধুলের নাম যুক্ত হল। এই তালিকায় রয়েছে পৃথ্বী শা-র নামও। এদিন একদিক থেকে উইকেট পড়তে থাকে। কিন্তু অন্যদিকে ইয়াশ দায়িত্ব নিয়ে ধরে খেলছিলেন।
আরও পড়ুন- হেব্বি ভাব বিরাট ও রোহিতের, কোহলির পরামর্শেই ডিআরএস, ভাইরাল ভিডিও
advertisement
নীতীশ রানার সঙ্গে ৬০ রানের জুটি গড়ে দিল্লিকে গর্ত থেকে টেনে আনেন ধুল। দলের স্কোর ছিল ৭/২। বিপক্ষ বোলার এম মহম্মদ পার্টনারশিপ ভাঙলেও ধুল ধৈর্য ধরে খেলতে থাকেন। তিনি মাত্র ৫৭ বলে তার ফিফটি পূর্ণ করতে সক্ষম হন। জন্টি সিধুর সাথে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান। তবে তিনি কিছুটা ভাগ্যবানও ছিলেন। তিনি যখন ৯৭ রানে খেলছিলেন, তখন তিনি এম মহম্মদের বলে মিড উইকেটে ক্যাচ দেন। কিন্তু নো বলে বেঁচে যান।
ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯-এর শেষ পাঁচটি ম্যাচে খেলার চারজন অধিনায়ক প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের অভিষেকে সেঞ্চুরি করেছেন। বিজয় জোল ২০১৩ সালে নিউজিল্যান্ড এ -র বিরুদ্ধে ১১০ রান করেছিলেন। এর পর পৃথ্বী শ ২০১৭ সালে তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে ১২০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। পরের বছর প্রিয়ম গর্গ গোয়ার বিরুদ্ধে ১১৭ রান করেন। এবার সেই তালিকায় যোগ দিয়েছে ইয়াশের নাম। মহম্মদের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে ১১৩ রান করেন দিল্লির এই ব্যাটার।
আরও পড়ুন- চার ওভারে ১৭টা ডট বল, ২ উইকেট! রবি বিষ্ণোইয়ের স্বপ্নের অভিষেক ইডেনে
ইয়াশের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স অব্যাহত রয়েছে ঘরোয়া ক্রিকেটেও। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে সেঞ্চুরি সহ চার ম্যাচে তিনি ২২৯ রান করেন। গ্রুপ ম্যাচ চলাকালীন তিনি করোনায় আক্রান্ত হন এবং দুই ম্যাচে বাইরে বসতে হয় তাঁকে। আইপিএল মেগা নিলামে দিল্লি ক্যাপিটালস তাকে ৫০ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে।