শ্রীসন্থের পাশাপাশি তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধুর নামও রয়েছে অভিযোগে। উত্তর কেরালার এক ব্যক্তির দায়ের করা প্রতারণার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ একটি মামলা দায়ের করেছে।
অভিযোগকারী সরিশ গোপালান অভিযোগ করেছেন, অভিযুক্ত রাজীব কুমার এবং ভেঙ্কটেশ কিনি ও শ্রীসন্থ ২৫ এপ্রিল, ২০১৯ থেকে বিভিন্ন তারিখে তাঁর কাছ থেকে প্রায় ১৯ লক্ষ টাকা চাঁদা হিসেবে নিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন- ভারতীয় একাদশে একাধিক চমক! বিশ্বজয়ীদের বিরুদ্ধে বদলার আগুনে জ্বলছে টিম ইন্ডিয়া
একটি স্পোর্টস একাডেমি গড়ে তোলার দাবি করে ওই টাকা তোলা হয় বলে অভিযোগ। এই একাডেমি কর্ণাটকের কোল্লুরে তৈরি হওয়ার কথা ছিল। তাঁর অভিযোগ, সরিশ বলেছিলেন যে তাকে একাডেমির অংশীদার হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তাই তিনি অর্থ বিনিয়োগ করেছিলেন।
এক্ষেত্রে এস শ্রীশান্ত এবং অন্য দু’জনের বিরুদ্ধে IPC 420 ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মামলায় তৃতীয় আসামী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে শ্রীসন্থকে।
এর আগে ২০০৮ সালে হরভজন সিংয়ের সঙ্গে বচসায় জড়ান শ্রীসন্থ। আইপিএলে তখন কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব (বর্তমানে পাঞ্জাব কিংস) এর হয়ে খেলতেন। হরভজন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলতেন। একটি ম্যাচ চলাকালীন এই দুজনের মধ্যে বিবাদ এতটাই বেড়ে যায় যে লাইভ ম্যাচে হরভজন তাঁকে চড় মারেন। হরভজন পুরো মরশুমে নিষিদ্ধ হন।
আরও পড়ুন- প্রিয় মাসল রাসেলকে আর দেখা যাবে না বেগুনি জার্সিতে, শাহরুখ কেটে দিলেন নাম
২০১৫ সালে দিল্লির একটি আদালত প্রমাণের অভাবে MCOCA আইনের অধীনে স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে শ্রীসন্থকে নিষ্কৃতি দেয়। বিসিসিআই তখন শ্রীসন্থের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে সাত বছর করে। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর তিনি ঘরোয়া ক্রিকেটে কেরালার প্রতিনিধিত্ব করেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F