ব্যাটিং অর্ডার খুব একটা পরিবর্তনের পক্ষে নয় তারা। কিন্তু ভারতের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা মনে হচ্ছে বোলিং। এটা নিয়েই চিন্তিত সুনীল গাভাসকার। গাভাসকার মনে করেন বিশাল টার্গেট তৈরি করেও সেটা ডিফেন্ড করতে না পারা বা প্রতিপক্ষ দলকে নিজেদের বোলিং দিয়ে চাপে রাখতে না পারা ভারতের পুরনো দুর্বলতা। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১২ রানে জিতলেও সেটা আবার প্রমাণ হয়ে গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন - হকি বিশ্বকাপে আজ ওয়েলসকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সরাসরি কোয়ার্টার ফাইনাল লক্ষ্য ভারতের
১৩০ রানে ছয় উইকেট হারানোর পর বড়জোর ২০০ অথবা ২২০ রানে শেষ হয়ে যাওয়া উচিত ছিল ব্ল্যাক ক্যাপ্সদের ইনিংস। সেটা হয়নি। উল্টে ব্রেসওয়েল এবং স্যান্টনার নিলে প্রায় জিতিয়ে দিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডকে। এটা একেবারেই হওয়া উচিত ছিল না বলে মনে করেন সানি। বোলিংয়ে সিরাজ ছাড়া আর কেউ বিপক্ষকে চাপ দিতে পারেননি।
হার্দিক পান্ডিয়া, শার্দুল ঠাকুর, ওয়াশিংটন - যেভাবে শেষদিকে ব্রেসওয়েল সবাইকে পিটিয়েছেন, তাতে আশঙ্কার কালো মেঘ দেখতে পাচ্ছেন সানি। তার মত যে দল বিপক্ষের ছয় উইকেট পড়ে যাওয়ার পর বাকি চার উইকেট ফেলতে এত রান খরচ করে, বিশ্বকাপে তাদের হাল খারাপ হতে পারে। এটা নিয়ে কোচ রাহুল দ্রাবিড় এবং বোলিং কোচ পরশ মামরেকে আরও চিন্তা করার প্রয়োজন আছে।
এমনকি শামিও মার খেয়েছেন শেষদিকে। এক্ষেত্রে একদিনের বিশ্বকাপে ভাল কিছু করতে গেলে জসপ্রীত বুমরাহর তাড়াতাড়ি ফিট হওয়া অত্যন্ত জরুরি। বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে হার্দিককে আরও ভাল করে নিজেকে মেলে ধরতে হবে। সব সময় টস জিতে রান তাড়া করার সুযোগ আসবে বিশ্বকাপে এমন হবে না। তাই কিভাবে রান বাঁচাতে হয় সেটা শিখে নিতে হবে ভারতকে।