TRENDING:

রাজধানীতে ক্রিকেটের ঈশ্বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, স্বপ্নের মুহূর্তে অভিভূত গ্রাম বাংলার গোলাপি, কৃষাণরা

Last Updated:

Sachin Tendulkar: ম্যাচের দুই দল ছিল শচীন তেন্ডুলকার একাদশ এবং আয়ুষ্মান খুরানা একাদশ। সেই ম্যাচেই খেললেন পুরুলিয়ার গোলাপি বাস্কে। তারপরেই এল সেই স্বপ্নের মুহূর্ত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়াদিল্লি : পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে রাজধানীর খ্যাতনামা ঝাঁ চকচকে ত্যাগরাজ স্টেডিয়াম। ক্রিকেট ঈশ্বরের হাত ছুঁয়ে আপ্লুত বাংলার  গোলাপি বাস্কে। যাত্রাটা সহজ নয় মোটেই। অভাবের সংসারে দিন আনা, দিন খাওয়া পরিবারে থেকে খেলা যেখানে বিলাসিতা মাত্র, সেখানে লক্ষ্য স্থির রেখে ফুটবলে পা ছুঁয়ে রেখেছিলেন গোলাপি। আর সেই একাগ্রতাই তাঁকে নিয়ে গেল সচিনতেন্ডুলকারের সঙ্গে এক ফ্রেমে।
সেই স্বপ্নের মুহূর্ত
সেই স্বপ্নের মুহূর্ত
advertisement

আন্তর্জাতিক শিশু দিবস পালনে দিল্লির ত্যাগরাজ স্টেডিয়ামে একটি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করেছিল ইউনিসেফ। ইউনিসেফের তরফে আমিতাভ দাস জানান, ম্যাচের দুই দল ছিল সচিন তেন্ডুলকার একাদশ এবং আয়ুষ্মান খুরানা একাদশ। সেই ম্যাচেই খেললেন পুরুলিয়ার গোলাপি বাস্কে।

তার পরেই এল সেই স্বপ্নের মুহূর্ত। এগিয়ে এসে তাঁর সঙ্গে হাত মেলালেন ক্রিকেটের ঈশ্বর। তুললেন সেলফিও। স্বপ্নের মতো লাগছে গোলাপির। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন,  " ফুটবলে আমি গোল দিয়ে প্রশংসা পেয়েছি। কিন্তু কখনও ভাবিনি, আমাদের সময়ের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট তারকার সঙ্গে করমর্দন করতে পারব।"

advertisement

তিনি জানান, "যখন পুরুলিয়া জেলা টিমে খেলি এবং আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্মামেন্টে খেলতাম, তখনও ভাবিনি এই দিনটি আসবে। আমার মা এবং দুই বোন সবসময়েই আমায় ফুটবলে উৎসাহ দিয়েছেন। আজ তা সফল হল।" গোলাপির সঙ্গে ত্যাগরাজ স্টেডিয়ামে ছিলেন তাঁদের ফুটবল দলের কোচ দয়াময় মাহাতো। তাঁদের ফুটবল দলকে টাকা, জমি দিয়ে সহযোগিতা করা সকলকেই ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। গোলাপির সাফল্যে অভাবের সংসারে আজ আনন্দের ধারা।

advertisement

আরও পড়ুন :  প্রেমিক নূপুরের বাগদত্তা ইরা, মেয়ের এনগেজমেন্ট উপলক্ষে জমকালো পার্টি আমির খানের

তাঁদের সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার মাগুরখালি গ্রামের কৃষাণ মাখাল। এক সময় স্থানীয় ফুটবল দল থেকে বাদ পড়েছিলেন তিনি। যদিও নিজের দক্ষতাই তাঁকে দলে জায়গা করে দেয়। অষ্টম শ্রেণীর পড়ুয়া কৃষাণ মাখালের সাফল্যে গর্বিত ঝাঝরা উচ্চ বিদ্যালয়। এই স্কুলেরই ছাত্র সে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখতে সাধারণ, স্বাদে লাজবাব, বাজারেও ব্যাপক চাহিদা! এবার পুকুরেই চাষ হবে 'এই' মাছ
আরও দেখুন

দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালান কৃষাণ মাখালের বাবা। তাঁর মা সবজি বিক্রি করেন। এমন একটি পরিবারের ছেলের সাফল্যে গর্বিত মাগুরখালি গ্রামও। বাংলা ছাড়া মেঘালয়, অসম, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, রাজস্থানের ১৭ জন  এদিনের খেলায় যোগ দেন।

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
রাজধানীতে ক্রিকেটের ঈশ্বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, স্বপ্নের মুহূর্তে অভিভূত গ্রাম বাংলার গোলাপি, কৃষাণরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল