রবিনদর পাহাল দুরন্ত ট্যাকল করছিলেন গুজরাতের হয়ে। কিন্তু বেঙ্গল ওয়ারিয়রস দলের রোহিত দেখার মত ট্যাকল করছিলেন। রেইড থেকেও পয়েন্ট তুললেন রোহিত। ডু অর ডাই রেইড থেকে পয়েন্ট তুলতে পারলেন না গুজরাতের রাকেশ। উল্টে আকাশ বেঙ্গলের হয়ে সফল রেইড করে এলেন। প্রথম কুড়ি মিনিটে অর্থাৎ প্রথমার্ধের শেষে বেঙ্গল ওয়ারিয়রস এগিয়েছিল ১৬-১১ ব্যবধানে।
advertisement
দ্বিতীয়ার্ধে গুজরাতের প্রথম রেইড শুরু হল। কিন্তু নবি বক্স (Esmaeil Nabibaksh) দুরন্ত রেইড করে পরপর পয়েন্ট এনে দিলেন বেঙ্গল ওয়ারিয়রসকে। মনিনদর রেইড থেকে আবার পয়েন্ট তুললেন। বেঙ্গল ওয়ারিয়রস অল আউট করে দিল গুজরাত জায়ান্টকে। দ্বিতীয়ার্ধে স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউট এর আগে বেঙ্গল ওয়ারিয়রস এগিয়েছিল ২৪-১৯ ব্যবধানে।
এরপর বেঙ্গল ওয়ারিয়রস প্রথম খেলা আকাশ পিকলমুন্দে দুরন্ত রেইড থেকে পয়েন্ট তুললেন। এরপর গুজরাতের রাকেশ রেইড থেকে কিছু পয়েন্ট তুললেও, বেঙ্গল ওয়ারিয়রস নিজেদের খেলায় ভুল করেনি। আকাশ রেইড থেকে আবার একটি পয়েন্ট নিয়ে আসেন। কিন্তু রাকেশ গুজরাতকে আবার দুটি পয়েন্ট এনে দেন।
খেলা শেষ হতে তখন ৩০ সেকেন্ড বাকি। দুই পয়েন্টে মাত্র এগিয়েছিল বেঙ্গল ওয়ারিয়রস। চোট পেলেও মনিন্ডর সাভার একটি পয়েন্ট এনে দেন বেঙ্গলকে। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা ৩১-২৮ (31-28 points) ব্যবধানে জিতে নিল বেঙ্গল ওয়ারিয়রস। পরপর দুটো জয় আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বেড়ে গেল গতবারের চ্যাম্পিয়নদের।