মগড়ার গজঘণ্টা বকুলতলার বাসিন্দা ছোট্টো আরাত্রিকা নাচ গান কবিতা আঁকার পাশাপাশি ক্যারেটেও শেখে। তার ক্যারাটেতে আগ্রহ দেখে মা বাবা মৈত্রী ও অভিষেক চক্রবর্তী মেয়েকে উৎসাহ দেন। তিন বছর বয়সে ক্যারাটেতে ভর্তি করেন স্থানীয় ক্যারাটে কোচিং ক্যাম্পে।
advertisement
গত বছর দুটি প্রতিযোগিতায় সোনা জেতে আরাত্রিকা। সম্প্রতি রেকর্ডের জন্য আবেদন করেন তার বাবা। কোচ শংকর রাউত ও সঞ্জয় দাসের তত্ত্বাবধানে চলতে থাকে কঠোর অনুশীলন। টার্গেট ছিল মিনিটে ৩৫০ পাঞ্চ আরাত্রিকা ৬৯০ টা পাঞ্চ রেকর্ড করে। ভিডিও পাঠানো হয় ইন্ডিয়া এবং এশিয়া রেকর্ডসে।
৪৮০ টা বৈধ পাঞ্চের জন্য রেকর্ড হয় আরাত্রিকার। গত মঙ্গলবার সেই শংসাপত্র হাতে পায়।স্বভাবতই মেয়ের সাফল্যে খুশি বাবা-মা কোচ থেকে পরিবারের সকলে। বাবা অভিষেক চক্রবর্তী বলেন, মেয়ের ইচ্ছা দেখে রেকর্ডের জন্য গত এপ্রিল মাসের শেষের দিকে আবেদন করি।অ্যাপ্রুভাল পাওয়ার পর গত ২৩ শে জুন বিডিও পাঠাই। শংসাপত্র মেডেল রেকর্ড বুক গতকালই এসে পৌঁছায় বাড়িতে।পড়াশোনার পাশাপাশি মেয়ে খেলাধূলা করতে চাইলে সেটাই করতে দিই কোনও চাপ নেই।
Rahi Halder





