তবে তার আগে অন্তত তিন-চারটে একদিনের ম্যাচ তার খেলা উচিত। কপিল মনে করিয়ে দিয়েছেন প্র্যাকটিস করা আর ম্যাচ খেলার মধ্যে অনেক পার্থক্য। আর একজন ফাস্ট বোলারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার ছন্দ খুঁজে পাওয়া। সেটা যত খেলবে তত বাড়বে। কপিল আরও বলেছেন, ঘরের মাঠে আমরা একবার বিশ্বকাপ জিতেছি। আমি নিশ্চিত, যারা দলে সুযোগ পাবে, তাদের ক্ষমতা থাকবে ভারতকে আরও এক বার বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার।
advertisement
চার বছর অন্তর বিশ্বকাপ ফিরে আসে। আশা করব, ভারতীয় ক্রিকেটাররা তৈরি থাকবে নিজেদের সেরাটা দেওয়ার জন্য। ১২ বছর পর আবার ভারতে বিশ্বকাপ। যেমন দর্শক সমর্থন থাকবে দলের প্লাস পয়েন্ট হিসেবে, তেমনই এই দর্শকদের চাপ সামলানো আবার ক্রিকেটারদের কাছে কঠিন মনে হতে পারে। প্রত্যাশা এবং পারফরম্যান্স ব্যালেন্স করতে পারলে রোহিত শর্মার ভারত বিশ্বকাপ জিততেই পারে।
তবে দল নির্বাচন সঠিকভাবে করতে হবে জানিয়েছেন কপিল। ভারতের প্রতিভার অভাব নেই। কিন্তু চার বছরে একবার বিশ্বকাপ আসে বলে এখানে অন্য টুর্নামেন্টের থেকে চাপ বেশি থাকে। বিশেষ ভুল করার জায়গা নেই। কপিল অভিজ্ঞতা থেকে মনে করেন ড্রেসিংরুমের পরিবেশ শান্ত এবং বন্ধুত্বপূর্ণ রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে বিশ্বকাপে।
সেখানে সিনিয়র ক্রিকেটারদের বাড়তি ভূমিকা পালন করতে হবে। ২০১৯ একদিনের বিশ্বকাপ এবং ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠতে পারেনি ভারত। নকআউট প্রতিযোগিতায় তাদের দুর্বলতা বারবার চোখে পড়েছে। খাতায় কলমে যতটা শক্তিশালী সেটা মাঠে করে দেখাতে পারে না টিম ইন্ডিয়া। কপিল আশাবাদী এবার দেশের মাটিতে এই বদনাম দূর করবে ভারতীয় ক্রিকেট দল।
