ম্যাচে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নেয় ইংল্যান্ড। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১৯.২ ওভারে মাত্র ১৫৭ রান করে অলআউট হয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবির্নি ও লর্কান টাকার ছাড়া কেউ বড় রান পাননি। বলবির্নি করেন ৬২ রান ও লর্কান টাকারের সংগ্রহ ৩৪ রান। এছাড়া কোনও আইরিশ ব্যাটার ২০ রানের গন্ডি টপকাতে পারেনি। ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নেন মার্ক উড ও লিয়ান লিভিংস্টোন।
advertisement
১৫৮ রানের টার্গেট ইংল্যান্ডের পক্ষে খুব একটা সমস্যা হবে না বলেই ধরে নিয়েছিল সকলে। কিন্তু আয়ারল্যান্ড বোলাররা দুরন্ত শুরু করে। একের পর এক জস বাটলার, অ্যালেক্স হেলস, বেন স্টোকসদের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল ব্রিটিশরা। ৮৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে ইংল্যান্ড। ১৪.৩ ওভারে যখন ইংল্যান্ডের স্কোর ১০৫ রানে ৫ উইকেট তখন বৃষ্টি নামে।
আরও পড়ুনঃ পাক বধের পর এবার ভারতের প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ড, দল ও রণনীতিতে একাধিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত
সেই সময় ইংল্যান্ডের দরতার ছিল ৩৩ বলে ৫৩ রান। হাতে ৫ উইকেট। যা টি-২০ ক্রিকেটে হওয়াটা খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। । কিন্তু বৃষ্টির কারণে আর খেলা শুরু করা যায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে তখনও ৫ রানে পিছিয়ে ছিল ইংল্যান্ড। ফলে শেষ পর্যন্ত ডিএলএস নিয়মে ৫ রানেই ম্যাচ হারতে হল জস বাটলারের দলকে। ২০১১ সালের এক দিনের বিশ্বকাপেও আয়ারল্যান্ডের কাছে হেরেছিল ইংল্যান্ড। আরও এক বার বিশ্বকাপের মঞ্চে ধাক্কা খেল ব্রিটিশ লায়ন্সরা।