হঠাৎ করে কেন এই উদ্যোগ! বিসিসিআই সচিব এবং আইপিএল গভর্নর অরুণ ধুমাল জানিয়েছেন, খেলায় স্বচ্ছতা বজায় রাখার জন্যউই এমনটা করা হচ্ছে। রাজস্থান রয়্যালস বনাম রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ম্যাচে শিমরন হেটমায়ের ও ফিল সল্টকে মাঠে নামার সময় ব্যাট চেকের জন্য দাঁড় করানো হয়েছিল। ব্যাট গেজের মধ্য দিয়ে পার হওয়ার পর খেলার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন- সৌরভের বেহালার বাড়িতে চাকরিহারা শিক্ষকরা! দাদার সঙ্গে কী প্রয়োজন, জানা গেল
এবার জেনে নেওয়া যাক ক্রিকেটের আইন অনুযায়ী ব্যাটের মাপ-সংক্রান্ত নিয়ম:
ব্যাটের প্রস্থ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪.২৫ ইঞ্চি (১০.৮ সেমি)
ব্যাটের গভীরতা হতে পারে সর্বোচ্চ ২.৬৪ ইঞ্চি (৬.৭ সেমি)
এজ সর্বোচ্চ ১.৫৬ ইঞ্চি (৪.০ সেমি) পুরু হতে পারে
ব্যাটের হ্যান্ডল মোট দৈর্ঘ্যের ৫২%-এর বেশি হতে পারবে না
ব্যাটের কভারিং ম্যাটেরিয়াল ০.০৪ ইঞ্চি (০.১ সেমি)-র বেশি পুরু হওয়া চলবে না।
টো প্রোটেকশন সর্বোচ্চ ০.১২ ইঞ্চি (০.৩ সেমি) পুরু হতে পারে।
ব্যাটটি সরলভাবে ব্যাট গেজের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
ক্রিকেটার মাঠে ঢোকার আগে চতুর্থ আম্পায়ার পরীক্ষা করে দেখবেন। পরের দিকে নামা ব্যাটারদের ব্যাট অন-ফিল্ড দুই আম্পায়ার ক্রস-চেক করবেন। এর আগে ব্যাট পরীক্ষা হত কোনও ম্যাচের আগের দিন। তাতে দেখা যেত, ম্যাচের দিন ক্রিকেটাররা অন্য ব্যাট নিয়ে নামছেন। ফলে স্বচ্ছতা বজায় থাকত না।