প্রতিটি গ্রুপে থাকা দল একে অপরের বিরুদ্ধে দুটি করে এবং অপর গ্রুপের পাঁচটি দলের মধ্যে চারটির বিরুদ্ধে একটি করে এবং ওই গ্রুপের বিন্যাসে একই সারিতে থাকা বাকি দলটির সঙ্গে দুটি ম্যাচ খেলবে। আইপিএলে সফলতম তথা পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সঙ্গে গ্রুপ এ-তে রাখা হয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স, রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও লখনউ সুপার জায়ান্টসকে। গতবার-সহ চারবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসের সঙ্গে গ্রুপ বি-তে রয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর, পাঞ্জাব কিংস ও গুজরাত টাইটান্স।
advertisement
আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ৬ বার ফাইনাল খেলে ৫ বার খেতাব জিতেছে। ফলে তারাই ১ নম্বর দল। দুই নম্বর দল চেন্নাই সুপার কিংস, তারা ৯ বার ফাইনাল খেলে ৪ বার খেতাব জিতেছে। কলকাতা নাইট রাইডার্স তিনটি ফাইনাল খেলে দু-বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় রয়েছে তৃতীয় স্থানে। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দুটি ফাইনাল খেলে একবার চ্যাম্পিয়ন, তারা রয়েছে চারে। রাজস্থান রয়্যালস ১ বার ফাইনাল খেলে ১ বারই চ্যাম্পিয়ন, ভার্চুয়াল গ্রুপবিন্যাসে তারা পেয়েছে পঞ্চম স্থান।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর আছে ছয়ে, তারা তিনবার ফাইনাল খেললেও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। দিল্লি ক্যাপিটালস ও পঞ্জাব কিংস (পূর্বতন কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব) ১ বার করে ফাইনালে উঠেও খেতাব দখল করতে পারেনি, এই দুই দল আছে যথাক্রমে সাত ও আটে। নবম ও দশম দল যথাক্রমে লখনউ সুপার জায়ান্টস ও গুজরাত টাইটান্স।
দুই গ্রুপে নিজেদের স্থানের নিরিখে যারা আলাদা গ্রুপের একটি দলের বিরুদ্ধে দুটি করে ম্যাচ খেলবে সেই তালিকা অনুযায়ী মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দুটি ম্যাচ খেলবে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে, কলকাতা নাইট রাইডার্স সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে, রাজস্থান রয়্যালস রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে, দিল্লি ক্যাপিটালস পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে এবং লখনউ সুপার জায়ান্টস গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে। প্রতিটি দল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে ও ডি ওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে চারটি করে ম্যাচ খেলবে। তিনটি করে ম্যাচ খেলতে হবে ব্র্যাবোর্ন স্টেডিয়াম ও পুনের এমসিএ ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে।
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম - ২০ ম্যাচ
ব্রেবোর্ন স্টেডিয়াম - ১৫ ম্যাচ
ডি ওয়াই পাতিল -২০ ম্যাচ
এমসিএ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম - ২০ ম্যাচ