দিল্লির জন্য পৃথ্বী শ ৩৪ বলে ৯ টি চার ও ২ টি ছক্কার সাহায্যে ৬১ রান করেন৷ অধিনায়ক ঋষভ পন্থ ৩৯ এবং সরফরাজ খান ৩৬ রানে নটআউট থাকেন৷ দুজনের জুটিতে ৭৫ রানের পার্টনারশিপ হয়৷ কিন্তু এত কিছুর পরেও দিল্লি সেভাবে বড় রান করতে ব্যর্থ৷ লখনউয়ের উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান কুইন্টন ডি কক ৮০ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন৷ তাঁর ব্যাটিংয়ের সুবাদেই ম্যাচের পাল্লা পুরোপুরি লখনউয়ের দিকে ঘুরে যায়৷ আয়ুষ বাদানি উইনিং সিক্স মারেন৷ ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন কুইন্টন ডি ককই৷ চিনি ৫২ বলের ইনিংসে ৯ টি চার ও ২ টি ছক্কা হাঁকান৷
advertisement
আরও পড়ুন - ‘ঝগড়া করেননি?’ জয়া বচ্চন ও কিরণ খেরের ছবিতে তির্যক মন্তব্য নেটিজেনদের
অধিনায়ক পন্থ ম্যাচের পর বলেন, ‘‘যখন শিশির পরে তখন এরকম হয় তখন আপনি অভিযোগ করতে পারেন না৷ একজনের ক্রিকেটারের রান ১০-১৫ রান কম হয়ে যায়৷ শেষে আবেশ খান এবং জেসন হোল্ডার ফেরার পুরো করেন এর কৃতিত্ব তাঁদের৷’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে প্রথমে কথাবার্তা হয়৷ আমরা বলেছিলাম ম্যাচের ৪০ ওভারের শেষ বল অবধি ১০০ শতাংশ দিতে হবে৷ তারপর পরিণাম যা খুশি হয়৷ পাওয়ার প্লে ঠিক ছিল, আমরা কোনও উইকেট পায়নি৷ আমাদের স্পিনাররা মাঝের ওভারে ভাল পারফর্ম করে৷ কিন্তু শেষ অবধি আমাদের ১০-১৫ রান কম ছিল৷
দিল্লি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৪ উইকেটে হারিয়ে আইপিএল ২০২২-র জয় দিয়ে শুরু করে৷ তারপর গুজরাত লায়ন্স ও লখনউয়ের কাছে হারতে হয়৷ এখন ১০ এপ্রিল তারা খেলবে দারুণ ফর্মে কেকেআরের বিরুদ্ধে৷