ম্য়াচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় থাইল্য়ান্ড। প্রথমে ব্য়াট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রান করে ভারতীয় মহিলা দল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রানের ইনিংশ খেলেন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা শেফালি ভার্মা। এছাড়া ৩৬ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক হরমনপ্রীত কউর। ২৭ রান করে জেমিমা রড্রিগেজ। শেষের দিকে ১৭ রানের ইনিংস খেলেন পুজা ভাস্ত্রাকার। থাইল্য়ান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন সরনারিন টিপখ।
advertisement
১৪৯ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে লিগ পর্বের ম্য়াচের মতই ব্য়াটিং বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয় থাইল্য়ান্ড মহিলা দল। নিয়মিত ব্য়বধানে উইককেট হারিয়ে লড়াই থেকে শুরুতেই ছিটকে গিয়েছিল থাইল্য়ান্ড। অধিনায়ক নউরেমল চাইওয়াই ও নাটায়া বুচথাম কিছুটা লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করলেও তা কাজে আসেনি। দুজনেই ২১ করে রান কেন। এছাড়া থাইল্য়ান্ডের কোনও ব্য়াটার জোড়া অঙ্কেপ সংখ্য়ায় ব্য়ক্তিগত স্কোর নিয়ে যেতে পারেনি। ৭৪ রানে অলআউট হয়ে যায় গোটা দল। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন দীপ্তি শর্মা।
আরও পড়ুনঃ বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে দিন শেষ হলেও পাঁচটি অবদানের জন্য ভোলা যাবে না সৌরভকে! দেখে নিন
৭৪ রানে ম্য়াচ জিতে এশিয়া কাপের ফাইনেলে হরমনপ্রীতি কউর, স্মৃতি মন্ধনারা পৌছালেও কয়েকটি বিষয় ফাইনালের আগে চিন্তায় রাখছে ভারতীয় দলকে। থাইল্য়ান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্য়াটিং করেও বেশি বড় স্কোর করতে না পারা। দলের একাধিক ব্য়াটারের ধারাবাহিকতার অভাব। প্রতিযোগিতার অপর সেমি ফাইনালে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা মহিলা দল। সেখানে পাকিস্তানকেই ফেভারিট ধরা হচ্ছে। গ্রুপ পর্বের ম্য়াচে পাক দলের বিরুদ্ধে হারতে হয়েছিল ভারতকে। ফাইনালে দেখা হলে থাকছে বদলা নেওয়ার সুযোগ।