আরও পড়ুন - Agarkar on Rohit : ধোনি, কোহলির থেকে ফিটনেসে পিছিয়ে অধিনায়ক রোহিত! আশঙ্কায় অজিত আগরকার
আত্মতুষ্টি যাতে ছেলেদের ফোকাস নড়িয়ে না দেয়, সে ব্যাপারে তিনি সজাগ।
২০০০ সালে প্রথম অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিল ভারত। এরপর ২০০৮, ২০১২ ও ২০১৮ সালে সেই ধারা বজায় রাখে ‘মেন ইন ব্লু’। শেষ ন’টি বিশ্বকাপের মধ্যে সাতবার ফাইনালে পৌঁছেছে ভারত। এই পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, টিম ইন্ডিয়ার সিনিয়র দলের সাপ্লাই লাইন কতটা মজবুত।
advertisement
চলতি বিশ্বকাপে ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছেন অধিনায়ক যশ ধুল, শাইক রশিদ, রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকর, রবি কুমার, ভিকি অসওয়াল। করোনার জেরে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় ম্যাচেই একাধিক ক্রিকেটারকে ছাড়াই খেলতে হয়েছিল ভারতকে। তবে তাতে দলের পারফরম্যান্সে খুব একটা পার্থক্য ঘটেনি। গ্রুপ পর্বে সব ম্যাচ জিতে নক-আউটের টিকিট নিশ্চিত করে চারবারের চ্যাম্পিয়নরা। কোয়ার্টার-ফাইনালে বাংলাদেশ ও শেষ চারের লড়াইয়ে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দাপটে জিতে ফাইনালে পৌঁছয় ভারত।
এই পর্বে ব্যাট হাতে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করেন অধিনায়ক যশ ধুল। সেমি-ফাইনালে তাঁর শতরানে ভর করেই ২৯০ রানে তোলে টিম ইন্ডিয়া। পাশাপাশি ব্যাট হাতে ভরসা জুগিয়েছেন রশিদও। তবে দুই ওপেনার অঙ্গক্রিশ ও হরনুর সিংয়ের ফর্ম কিছুটা হলেও পড়তির দিকে। ফাইনালের আগে রবি কুমারদের বাড়তি পাওয়া বিরাট কোহলির পেপ টক।
দীর্ঘ ২৪ বছর পর ফের যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছেছে ইংল্যান্ড। ১৯৯৮ সালে শেষবার তারা একবারই এই খেতাব জয়ের স্বাদ পেয়েছিল। ভারতের মতোই ইংরেজরা এখনও পর্যন্ত টুর্নামেন্টে অপরাজিত। অধিনায়ক টম প্রেস্ট ধারাবাহিকভাবে রান করছেন। পাশাপাশি বোলিং বিভাগে জোসুয়া বয়ডেনের দুরন্ত ফর্ম যে কোনও দলের ব্যাটিং অর্ডারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারে। এখনও পর্যন্ত তাঁর সংগ্রহ ১৩টি উইকেট।