কারণ বছরের শেষেই অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে হবে এই বিশ্বকাপ। তার পরের বছর একদিনের বিশ্বকাপ হওয়ার কথা। অর্থাৎ বিসিসিআইয়ের মাথায় এই দুটো টুর্নামেন্ট ভাল করার চাপ রয়েছে। সঞ্জয় মঞ্জরেকর মনে করেন বিসিসিআইয়ের উচিত একবার অন্তত কুলদীপ যাদবের কথা ভেবে দেখা। কুলদীপ কয়েকদিন আগে অস্ত্রোপচার করিয়েছেন। এখন রিহাব করে সুস্থ হওয়ার লড়াই চালাচ্ছেন।
advertisement
তবে কুলদীপ যাদব এমন একজন প্রতিভাবান বোলার যে নিজের দিনে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। টি টোয়েন্টি ফরম্যাটে না হলেও, একদিনের ফরম্যাটে তাকে ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হোক। আধুনিক বিশ্ব ক্রিকেটে চায়নাম্যান বোলার খুব বেশি নেই। তবে সাদা বলের ক্রিকেটে এরা খুব কার্যকরী। কুলদীপের বয়স কম। নিজেকে প্রমাণ করার তাগিদ থাকবে। তাই কুলদীপকে সুযোগ দিক বিসিসিআই।
সামনে ঘরের মাঠের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ রয়েছে। সেখানেই দেখে নেওয়া হোক ভারতের চায়নাম্যান বোলারকে। রিস্ট স্পিনার সব সময় উইকেট নিতে সক্ষম। তাছাড়া কুলদীপ মোটামুটি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়। বিদেশের মাঠে ও সাফল্য আছে। তাই একদম নতুন স্পিনারকে মানিয়ে নিতে গেলে যতটা সময় দিতে হবে, কুলদীপের ক্ষেত্রে সেটা নয়।
তার কোয়ালিটি সম্পর্কে সবাই অবগত। শুধু প্রয়োজন একটু আত্মবিশ্বাস দেওয়া। সঞ্জয় মঞ্জরেকর মনে করেন সাদা বলের ক্রিকেটে অশ্বিনের বেশি কিছু দেওয়ার নেই। বরং কুলদীপের পাশাপাশি আরো একবার রাহুল চাহারকে দেখে নেওয়া যেতে পারে।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাকে সুযোগ দেওয়া হলেও বিশেষ কিছু করতে পারেননি রাহুল চাহার। কিন্তু একটা টুর্নামেন্ট দেখে একজন স্পিনার সম্পর্কে চূড়ান্ত রায় দিয়ে দেওয়া উচিত নয় নিশ্চিত সঞ্জয়।