২৩ অক্টোবর আবুধাবিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। স্টার্ক পরিষ্কার জানিয়েছেন গ্রুপে পাঁচটি ম্যাচ। প্রথম দুটি দল সেমিফাইনালে যাবে। এমন পরিস্থিতিতে ভুলত্রুটির জায়গা বিশেষ নেই। ব্যাটিংয়ে ওয়ার্নার, ফিঞ্চ, স্মিথ, ওয়েড রয়েছেন। বোলিংয়ে প্যাট কামিন্স, হাজেলউড, রিচার্ডসন, অ্যাডাম জাম্পা আছেন। অলরাউন্ডার হিসেবে স্তইনিস, ম্যাক্সওয়েল, মিচেল মার্শ আছেন। তাই সবদিক থেকে তৈরি অস্ট্রেলিয়া।
advertisement
অতীতের খারাপ পরিসংখ্যান মাথায় রাখছেন না কেউ। নতুন লক্ষ্যে সবাই মিলে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত। দক্ষিণ আফ্রিকার পর নিজেদের সবচেয়ে পুরনো প্রতিদ্বন্দী ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে হবে অস্ট্রেলিয়ানদের। সেটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে ক্যাঙ্গারুরদের।
শক্তি - অ্যারন ফিঞ্চ, ডেভিড ওয়ার্নার সমৃদ্ধ ওপেনিং পার্টনারশিপ। অতীতে অস্ট্রেলিয়ার বহু গুরুত্বপূর্ণ জয়ের পেছনে এই দুজনের ব্যাটিং বড় ভূমিকা পালন করেছে। দুজনেই হার্ড হিটার। একবার জমে গেলে আউট করা মুশকিল। এছাড়া অলরাউন্ডার হিসেবে স্তইনিস, ম্যাক্সওয়েল, মিচেল মার্শ আছেন। তাই সবদিক থেকে তৈরি অস্ট্রেলিয়া। বোলিংয়ে প্যাট কামিন্স, হাজেলউড, রিচার্ডসন, অ্যাডাম জাম্পা আছেন। নিজেদের দিনে এরা প্রত্যেকে ম্যাচ উইনার।
দুর্বলতা - নিজের চেনা ছন্দের ধারে কাছে নেই ডেভিড ওয়ার্নার। আইপিএলে ব্যর্থ হয়েছেন। সানরাইজার্স অধিনায়ক হিসেবে তাকে সরিয়ে দিয়েছিল। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচে খাতা না খুলে ফিরে গিয়েছেন। তাছাড়া বোলিং বিভাগে জাম্পা ছাড়া কোনও অভিজ্ঞ স্পিনার নেই। ম্যাক্সওয়েল পার্ট টাইম স্পিনার। মিডল অর্ডারে মার্শ, স্তৈনিস ধারাবাহিক নন।
অস্ট্রেলিয়ান দল
ফিঞ্চ, প্যাট কামিন্স, অ্যাশটন আগার, হাজেলউড, জস ইংলিশ, মিচেল মার্শ, ম্যাক্স ওয়েল, রিচার্ডসন, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, স্টইনিস, স্বেপসন, ওয়েড, ওয়ার্নার, জাম্পা