বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই পরের মরশুমের ব্লুপ্রিন্ট শুরু করে দিয়েছেন তারা। শুধু আইএসএল নয়। লিগ, শিল্ড, ডুরান্ড কাপ খেলতে পারে ইস্টবেঙ্গল। মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, অলক মুখোপাধ্যায়, প্রশান্ত ব্যানার্জীর মত প্রাক্তনরা মনে করেন এটাই সঠিক রাস্তা ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের জন্য। খেলার মধ্যে থাকলে আইএসএলে নামার আগে সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত থাকবে দল। হাবাস কোচ হবেন কিনা সেটা সময় বলবে।
advertisement
বর্তমান স্প্যানিশ ম্যানেজার মারিও রিভেরাকে রেখে দেওয়া হতে পারে। কারণ ইস্টবেঙ্গলের পরিবেশের সঙ্গে তিনি পরিচিত। তাকে নতুন করে মানিয়ে নেওয়ার কিছু নেই। বাংলাদেশের বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে পারে ইস্টবেঙ্গল। তবে বসুন্ধরা ছাড়াও ভারতীয় অন্য দুটি সংস্থা স্পন্সর হতে পারে লাল-হলুদের। ভাল ফুটবলার দলে নিয়ে প্রথম থেকে প্রাক মরশুম ট্রেনিং করে সাফল্য পেতে মরিয়া শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাব।
আরও একটা অভিশপ্ত মরশুম শেষ হল ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের জন্য। বলা ভাল সমর্থকদের প্রতি অত্যাচার শেষ হল। ভাগ্যিস আইএসএলে অবনমন নেই। শেষ ম্যাচেও হেরেই মাঠ ছাড়ে ইস্টবেঙ্গল। গতবারের থেকেও খারাপ ফলাফল। টিম ম্যানেজমেন্টের মতো কোচ মারিও রিভেরাও এখন অনুরাগীদের ক্ষোভ প্রশমনে ব্যস্ত।
তাঁর মন্তব্য, দলের সামগ্রিক ফল খারাপ হলেও ফুটবলারদের চেষ্টা ও মানসিকতায় আমি গর্বিত। সমর্থকদের উদ্দেশে বলতে চাই, ভাল ফল করতে না পারায় দুঃখিত। ছেলেরা ক্লাবের ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে লড়াই করেছে। আশা করি, আগামী মরশুমে ছেলেরা যাবতীয় খামতি মিটিয়ে দেবে। মারিও নিয়ে কয়েক দিনের ভেতর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা।
