এদিন ওড়িশার কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে প্রথমার্ধে অনেক বেশি আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল। যার ফলস্বরূপ গোলের জন্য বেশি প্রতীক্ষাও করতে হয়নি। ১২ মিনিট- লাল-হলুদের হয়ে গোলের খাতা খুললেন হিজাজি মাহের। নিশু ফ্রিকিক থেকে মাপা শটে বল বাড়িয়েছিলেন হিজাজিকে। হিজাজি হেডে বল জালে জড়িয়ে দেন।
১-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও আক্রমণের মাত্রা কমায়নি ইস্টবেঙ্গল। ইস্টবেঙ্গল মাঝমাঠকে অনেক বেশি সংঘবদ্ধ দেখিয়েছে। ৩১ মিনিটে দ্বিতীয় গোল পেয়ে যায় কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল। হিজাজি লম্বা বল বাড়ান ক্লেটনকে লক্ষ্য করে। কিন্তু ক্লেটন বল নিয়ে এগোতে গিয়ে পড়ে যান। তবে সিভেরিও সেই বল ধরে গোলমুখী শট নেন। বাঁ-পায়ে নেওয়া তাঁর ভলিটি ডেকানের প্লেয়ারের গায়ে লেগে জালে জড়িয়ে যায়। ২-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ইস্টবেঙ্গ।
advertisement
আরও পড়ুন : Yuvraj Singh Biopic: খুব শীঘ্রই বায়োপিক আসছে যুবরাজের, নিজের ভূমিকায় কাকে দেখতে চান? জানিয়ে দিলেন যুবি
২ গোলের লিড নিয়ে সেকেন্ড হাফে ইস্টবেঙ্গলকে অনেক বেশি ডিফেন্সিভ মনে হয়। প্রথমার্ধের সেই আক্রমণ ও ছন্দ অনেক কম লক্ষ্য করা যায়। উল্টে ম্যাচে ফেরার জন্য মরিয়া চেষ্টা চালাতে থাকে শ্রীনিধি। ম্যাচের ৯০ মিনিটে বক্সের ভিতর বিয়াকতেয়াকে অকারণে ফাউল করে বসেন অজয় ছেত্রী। পেনাল্টি থেকে গোল করে ব্যবধান কমান উইলিয়াম। তবে শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে লাল-হলুদ ব্রিগেড।