এটাই এলাকায় প্রথম যোগায় আন্তর্জাতিক স্তরে সাফল্য। গ্রাম জুড়ে এখন খুশির জোয়ার। অর্থনৈতিক পিছিয়ে পড়া দুই পরিবারের ছেলে-মেয়েকে মালয়েশিয়া পাঠাতে এগিয়ে এসেছিলেন গ্রামের অসংখ্য মানুষ। সাফল্য আসতেই খুশির জোয়ার গ্রাম জুড়ে। সমস্ত প্রতিবন্ধকতার বেড়াজাল ভেঙে ভাস্কর ও দীপান্বিতার এই সাফল্য। এই সাফল্য যেমন দীপান্বিতা এবং ভাস্করের প্রতিষ্ঠিত হবার পথ দেখাবে। একই ভাবে এতে অনুপ্রাণিত হবে গ্রামের নতুন প্রজন্ম। পদক জয় করে দীপান্বিতা এবং ভাস্কর গ্রামে ফিরতেই আনন্দ উৎসবে মেতেছে তাদের পরিবার আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের মানুষ।
advertisement
১৮ টি দেশের মধ্যে ট্র্যাডিশনাল, আর্টিস্টিক এবং রিদমিক তিনটি বিভাগেই সাফল্য পায় ভাস্কর ও দীপান্বিতা। এছাড়াও চ্যাম্পিয়ন অফ চ্যাম্পিয়ানে শীর্ষস্থান দখল করে ভাস্কর। প্রশিক্ষক টুসি ধারা জানান, এই সফলতার পথ মোটেও সহজ ছিল না। কিন্তু কঠিন দাঁতের দাঁত চেপে লড়াই এনে দিয়েছে সাফল্য। পরিবার অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া হলেও গ্রামের মানুষ আত্মীয়-স্বজন সকলেই এগিয়ে এসেছেন গ্রামের প্রতিভা তুলে ধরতে।