ভিন্ন মঞ্চ মিলিয়ে মোট ৩৪ হাজার ৩৫৭ রান ও শত শতরানের একমাত্র ও অনন্য নজির রয়েছে ক্রিকেট ঈশ্বরের দখলে। ২০১১ সালে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতের জার্সিতে ক্রিকেট বিশ্বকাপও জিতেছিলেন সচিন। এমসিএ-র তরফে জানানো হয়েছে, আগামী বছর বিশ্বকাপের মঞ্চে যখন গোটা বিশ্বের ক্রিকেট পরিবার এদেশে আসবে, সেই সময়ই ওয়াংখেড়েতে উন্মোচন করা হবে সচিনের মূর্তি।
advertisement
মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন তথা এমসিএ (MCA) প্রেসিডেন্ট অমোল কালে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মূর্তি বসানোর কথা জানিয়ে বলেছেন, ঐতিহাসিক ওয়াংখেড়ে এই প্রথম কোনও ক্রিকেটারের মূর্তি বসতে চলেছে। ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় যে মূর্তি উন্মোচন করা হবে। এমসিএ লাউঞ্জে গোল পাটাতনের ওপর বসানো থাকবে ক্রিকেট ঈশ্বরের পূর্ণাবয়াব মূর্তি।
সচিন মনে করেন তার কাছে এটা শুধু সম্মান নয় ভবিষ্যতে ক্রিকেটকে কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার তাগিদ। ক্রিকেটার হিসেবে যেমন তিনি দেশের সেবা করেছেন, তেমনই ভবিষ্যতেও জাতীয় ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে কাজ করবেন। তবে ঠিক কোন ভূমিকায় দেখা যাবে মাস্টার ব্লাস্টারকে সেটা পরিষ্কার করেনি।
তবে যেটাই হোক এই মূর্তি বসানো তার বাবা বেঁচে থাকলে দেখতে পেলে খুশি হতেন জানিয়েছেন সচিন। পাশাপাশি দেশের মাটিতে একদিনের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের সম্ভাবনা আছে মনে করেন তিনি। আধুনিক প্রজন্মের ক্রিকেটাররা ক্রিকেট দেবতা নয়, তাঁকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মনে রাখুক এটাই চান সচিন। মানুষের ভালোবাসা এবং সম্মান তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। রেকর্ড নিয়ে তিনি চিন্তিত নন।
