এ দিনের বৈঠকে নাকি সদস্যদের জিজ্ঞাসা করা হয় বোর্ডের আগের অবস্থান থেকে কেউ সরে আসতে চায় কি না ? সেব্যাপারে কোনও কর্তাই কোনও বিরোধিতা করেননি বলে দাবি বিসিসিআইয়ের ৷ অধিকাংশ সদস্যই নাকি বলে দেন যে, বোর্ড-নির্দেশিত যুদ্ধের রাস্তায় হাঁটতে তাঁদের কোনও অসুবিধে নেই।
যদিও ত্রিপুরা-রাজস্থান-বিদর্ভের মতো অ্যাসেসিয়েশনগুলি ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে যে, লোধা সংস্কার পুরোপুরি মেনে নিতে তাদের কোনও অসুবিধে নেই। এ দিন আবার রাজস্থান অ্যাসোসিয়েশনকে ঘিরেও একপ্রস্থ নাটক হয়। আরসিএ-র ডেপুটি প্রেসিডেন্ট মেহমুদ আবদি শনিবার দিল্লির বৈঠকে উপস্থিত থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বোর্ড প্রেসিডেন্ট নাকি তা আটকে দেন। পরে আবদি অভিযোগ করে বলেন যে, দুপুর আড়াইটে নাগাদ বোর্ড সচিব অজয় শিরকে তাঁকে ফোন করে জানতে চান, লোধা সংস্কার নিয়ে তাঁর কী মত। সে সময় নিজের মত আবদি বলার পরেও সচিব অজয় শিরকে তাঁকে সভায় আসার অনুমতি দেন ৷ কিন্তু বোর্ডের সভায় আবদি যান, সেটা একেবারেই চাননি স্বয়ং প্রেসিডেন্ট অনুরাগ ঠাকুর ৷
advertisement