রবিবার রাতে বন্ডি বিচে অনুষ্ঠিত ‘চানুকা বাই দ্য সি’ অনুষ্ঠানের সময় এই ঘটনা ঘটে। উৎসবের আনন্দ মুহূর্তেই আতঙ্কের রূপ নেয়। গুলির শব্দে জনতা দিশেহারা হয়ে পালাতে শুরু করে। এনএসডব্লিউ হেলথ সোমবার নিশ্চিত করেছে, এখনও ২৭ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য রক্তের চাহিদা অব্যাহত থাকায় কর্তৃপক্ষ রক্তদানের প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
advertisement
সিডনির ইস্টার্ন সাবার্বসের বাসিন্দা কামিন্স জানান, এই মর্মান্তিক ঘটনায় তিনি গভীরভাবে শোকাহত ও বিচলিত। তিনি মানুষকে রক্তদান করে আহতদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কামিন্স লেখেন, “বন্ডিতে গত রাতের ভয়াবহ ঘটনায় আমি সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত। বন্ডির মানুষজন এবং এই কঠিন সময়ে ইহুদি সম্প্রদায়ের প্রতি আমার হৃদয়ের গভীর সমবেদনা। যদি পারেন, অনুগ্রহ করে রক্তদানের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করুন।”
ও-নেগেটিভ রক্তের দাতাদের এগিয়ে আসার জন্য। লাইফব্লাডের এক মুখপাত্র জানান, জনসংখ্যার সাত শতাংশেরও কম মানুষের রক্তের গ্রুপ ও-নেগেটিভ। ফলে পর্যাপ্ত মজুত বজায় রাখা বিশেষভাবে কঠিন হয়ে পড়ে।আরও পড়ুন- শতদ্রুর পর এবার যুবভারতী ভাঙচুরেও কড়া পুলিশ, গ্রেফতার ৫! চলছে বাকিদের শনাক্তকরণ
২৫ ডিসেম্বর-১ জানুয়ারি দিঘায় 'তুলকালাম' কাণ্ড ...! হোটেলে বাম্পার ডিসকাউন্ট,প্যাকেজ অফার
আরও দেখুনতিনি আরও বলেন, “ও-নেগেটিভ এবং ও-পজিটিভ রক্তের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে, কারণ রোগীর রক্তের গ্রুপ জানা না থাকলে জরুরি অবস্থায় এই রক্ত ব্যবহার করা হয়।” তিনি আরও যোগ করেন, গুরুতর ট্রমা বা মারাত্মক আঘাতের ক্ষেত্রে একটি প্রাণ বাঁচাতে প্রায় ১০০ জনের পর্যন্ত রক্তদান প্রয়োজন হতে পারে।