ইন্সটাগ্রামে ক্লার্ক লিখেছেন, ‘ত্বকের ক্যান্সার সত্যিই আছে! বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ায়। আজ আবার আমার নাক থেকে (স্কিন) ক্যান্সারের একটি অংশ কেটে ফেলা হয়েছে। সবাইকে বলব, নিয়মিত ত্বকের পরীক্ষা করান, সময়মতো সমস্যা ধরা পড়লে সমাধান করা যায়। প্রতিরোধই সর্বোত্তম সমাধান, তবে আমার ক্ষেত্রে নিয়মিত চেকআপ আর প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণই ছিল বড় বিষয়।’
advertisement
২০১৯ সালে কপালে ক্যান্সারের একটি অংশ দূর করার কথা জানিয়েছিলেন ক্লার্ক। সার্জারি শেষে তিনি তরুণদের উদ্দেশে দেওয়া এক বার্তায় লিখেছিলেন, ‘আরেকটি দিন, আরেকটি স্কিন ক্যান্সারের অংশ আমার মুখ থেকে অপসারণ করা হলো…ঘরের বাইরে বেরনো সমস্ত তরুণদের বলব, তোমরা রোদ থেকে যেভাবে হোকক নিজেদের ত্বককে রক্ষা করো। উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ায় সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, ৭০ বছর বয়সের মধ্যে অন্তত ২ জনের মধ্যে ১ জন ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
আরও পড়ুন- ‘আগেই মাঠ থেকে অবসর নেওয়া উচিত ছিল’, পুজারার অবসর নিয়ে মুখ খুললেন সৌরভ
উল্লেখ্য, মাইকেল ক্লার্ক ২০০৪ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে খেলেছেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি ১১৫টি টেস্ট, ২৪৫টি একদিনের ম্যাচ ও ৩৪টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়াকে ৭৪টি টেস্ট এবং ১৩৯টি ওডিআইতে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাঁর অধীনে অস্ট্রেলিয়া ২০১৩-১৪ সালে অ্যাশেজ এবং ২০১৫ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিল। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটারদের মধ্যে তাঁকে ধরা হয়।