২০০৮ সালে আম্পায়ারিং করানোর জন্য সিএবির পরীক্ষা পাস করেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। ঠিক তার দুই বছরের মধ্যেই বিসিসিআই এর আম্পায়ারিং পরীক্ষাও উত্তীর্ণ করে ঘরোয়া ক্রিকেট যেমন রঞ্জি ট্রফি, বিজয় হাজারে এই ধরনের ডোমেস্টিক ক্রিকেট খেলানোর পর তিনি সুযোগ পান জাতীয় ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করার। সবশেষে ২০২৪ সালে আইপিএলে ফোর্থ আম্পেয়ারের সুযোগ এবং এই বছর প্রথমবার একেবারে মাঠে দাঁড়িয়ে আম্পায়ারিং করানোর সুযোগ পেয়েছেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। এই বছরের তার প্রথম ম্যাচ যা তিনি খেলিয়েছেন তা হলো লখনউ সুপার জায়ান্টস বনাম সানরাইজার হায়দ্রাবাদ। আবারও রবিবার দিল্লি ক্যাপিটালস বনাম সানরাইজ হায়দ্রাবাদের দুপুরের ম্যাচে আম্পায়ারিং করেন চন্দননগরের অভিজিৎ ভট্টাচার্যকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ KKR News: ৮ তারিখের ম্যাচে কেকেআর ফ্যানেদের জন্য সুখবর! না জানলে বড় মিস করবেন
এই বিষয়ে অভিজিৎবাবু জানিয়েছেন,ছোট থেকেই তার ক্রিকেট খেলার প্রতি ভালোবাসা ছিল। আগে কাউন্টি লিগ ক্রিকেট খেলার জন্য তিনি প্রায়শই ইংল্যান্ডে আসতেন। তবে আস্তে আস্তে খেলা ছেড়ে খেলা পরিচালনা অর্থাৎ আম্পায়ারিং এর দিকে তার আগ্রহ জন্মায়। এভাবেই ২০০৮ সাল থেকে চলছে তার আম্পায়ারিং। তবে এই বছর প্রথমবার তিনি আইপিএলে আম্পায়ারিং এর সুযোগ পেয়েছেন। আইপিএলের মতন একটি বড় পর্যায়ের খেলায় আম্পায়ারিং যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। শুধু চ্যালেঞ্জিং নয় এই চ্যালেঞ্জকে সুচারু ভাবে ফুটিয়ে তুলছেন আম্পায়ারিং এর মাধ্যমে চন্দননগরের অভিজিৎ ভট্টাচার্য।
রাহী হালদার