কঠিন পরিশ্রমের মধ্যে দিয়েই এই প্রশিক্ষণ মেলে তাদের। ডগ স্কোয়াডের বিশেষ এই বাহিনীর কাজ মূলত গন্ধ শুঁকে বোমা বা মাদকদ্রব্য শনাক্ত করা। জন্মগতভাবেই এ ক্ষমতা সব কুকুরের মধ্যেই থেকে থাকে। তবে তারমধ্যে বিশেষ কয়েকটি জাত অর্থাৎ ল্যাব্রাডর, জার্মান শেফার্ড এ ধরনের পোষ্যকে ট্রেনিং দিলে সহজেই এরা নানা আদব-কায়দা রপ্ত করতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন- গুরুতর অসুস্থ হিনা খান, রোজা চলাকালীন হঠাৎ কী হল? কাতর আর্জি নায়িকার, বাড়ছে উদ্বেগ!
পুলিশদের সঙ্গে থাকা বিশেষ এই ডগ স্কোয়াডের ট্রেনিংপ্রাপ্ত কুকুরদের দেখলে আমরা অনেকেই মনে করি আমাদের পোষ্যকেও যদি এমন প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে বাড়িতে অতিথি আসলে হ্যান্ডশেক, বসা, দাঁড়ানো, এক কথায় বাধ্য হতে শেখা এবং টয়লেট ট্রেনিংও দেওয়া যায়। ৫ থেকে ৬ মাস বয়সের সময় থেকে ধীরে ধীরে এদের সঙ্গে বন্ধুর মতো করে মিশে ছোটখাটো কিছু কৌশলের মধ্যে দিয়ে ট্রেনিং শুরু করানো যেতে পারে।
আরও পড়ুন- চমকে দেওয়া খবর! জনপ্রিয় বাঙালি পরিচালকের হাত ধরে সিনেমায় নামছেন উরফি জাভেদ! নাম শুনলে আঁতকে উঠবেন
প্রথম অবস্থাতে প্রতিদিন কিছু লুকোচুরি খেলা খেলতে হয় তাদের সঙ্গে। খাবার লুকিয়ে গন্ধ শুঁকে বের করার মধ্যে দিয়ে মানুষের ছোঁয়া জিনিসের গন্ধ শুঁকে খুঁজে বার করারও ট্রেনিং দেওয়া যায় বাড়ির পোষ্য কুকুরদের। ফলে ধীরে ধীরে সে মানুষটাকেও খুঁজে বার করতে পারে। তবে ডগ স্কোয়াড এর অত কঠিন ট্রেনিং না থাকলেও, নানা ছোট ছোট প্রশিক্ষণ এর মধ্যে দিয়েই আপনার বাড়ির পোষ্য হয়ে উঠতে পারে অনেকটাই স্মার্ট।
Rudra Narayan Roy