রবিবার রাত্রি আটটা নাগাদ এলাকার মানুষজন জানতে পারেন সুদর্শনের দ্বিতীয় স্ত্রী খুন হয়েছে। তারা ছুটে গিয়ে দেখেন ঘরের মধ্যে গলাকাটা অবস্থায় পড়ে আছেন ঐ মহিলা। শরীরের একাধিক জায়গায় ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন ও রয়েছে। পারিবারিক বিবাদের জেরে এই ঘটনা বলেই প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে ও ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
advertisement
স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রথম স্ত্রীর সাথে বনিবনা না হওয়ায় সুলতার সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে ওঠে সুদর্শনের। বছর খানেক ধরে তাদের মধ্যে এই সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সুলতার স্বামী কর্মসুত্রে ভিন রাজ্যে থাকেন। মৈপীঠ কোষ্টাল থানা এলাকার বাসিন্দা হলেও মাঝে মধ্যেই সুদর্শনের বাড়িতে দিন কয়েকের জন্য চলে আসতেন ঐ মহিলা। যদিও তার মেয়েদের দাবী মায়ের কোন বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল না। টাকা পয়সার জন্যই তাদের মাকে খুন করা হয়েছে বলে বলে দাবী তুলেছেন তারা। তবে ঠিক কি কারণে খুন করা হয়েছে ঐ মহিলাকে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে বাসন্তী থানার পুলিশ।